শৈবপুরাণ সাত্ত্বিক, বৈষ্ণবপুরাণ গুলি তামসিক
দশ শৈব পুরাণানি সাত্ত্বিকানি বিদুর্বুধাঃ ॥ ৪৫ শ্রদ্ধেয়ানি দ্বিজবরৈঃ তেষাং ধর্মাস্তু তত্রযৎ। সত্ত্বং শুক্লং সমাধিষ্টং সুখজ্ঞানাস্পদং তু যত্ ॥ ৪৬ দশ শৈব পুরাণানি হিংসা দোষ পরান্মুখম্ ॥ ৪৮ বৈষ্ণবানি চ চত্বারি তামসানি মুনীশ্বরাঃ ॥ ৪৯ তমঃ কৃষ্ণমুদাসীনং কুটকৃত্য বিশারদম্ । নিদ্রালস্য প্রমাদাদ্যাঃ তগুণাঃ পরিকীর্তিতাঃ ॥ ৫০ (রেফারেন্স – স্কন্দমহাপুরাণ/শংকরসংহিতা/শিবরহস্যখণ্ড/সম্ভবকাণ্ড/২নং অধ্যায় ) ☘️সরলার্থ – দশটি শিব বিষয়ক শৈব পুরাণগুলি হল সাত্ত্বিক ॥৪৫ শ্রদ্ধেয় দ্বিজগণের (মুনীগণ) দ্বারা সেখানে ধর্মাদি কর্মের কথা লিখিত রয়েছে। সত্ত্ব গুণ সর্বদাই শুক্ল (নির্মল অর্থে), সমাধি স্বরূপ (অর্থাৎ মোক্ষের প্রতি জীবকে এগিয়ে নিয়ে যায়), সুখময় এবং জ্ঞানদায়ক (অর্থাৎ শৈবপুরাণ গুলোই মোক্ষ ও জ্ঞানদায়ক)॥৪৬ দশটি শৈবপুরাণ মানুষকে হিংসা, দোষ এসব থেকে বিরত রাখে ॥৪৮ হে মুনীশ্বরগণ! তবে চারটি বৈষ্ণব মূলক পুরাণ তামসিক ॥৪৯ তমো অর্থাৎ কৃষ্ণ (কালো, মায়া স্বরূপ অন্ধকার অর্থে) সেগুলি মানুষকে উদাসীন এবং কুটকৃত্য করতে প্রেরিত করে। (বৈষ্ণব পুরাণগুলি) নিদ্রা, আলস্য এইসব তামসিক গুণের সঞ্চার করে ॥৫০ 🔥সিদ্ধান্ত – শ