গণেশ চতুর্থী পূজা বিধি (স্কন্দমহাপুরাণোক্ত)

 


গণেশ চতুর্থী পূজা বিধি (স্কন্দমহাপুরাণোক্ত)


ISSGT (International Shiva Shakti Gyan Tirtha) – এর পক্ষ থেকে শৈবমতানুসারে স্কন্দমহাপুরাণ থেকে গণেশ আরাধনার সরল বিধি প্রকাশিত হল। প্রতিমাসের উভয় পক্ষের চতুর্থী তিথি তে শ্রীগণেশ জীর পূজা করা হয়। এখানে সর্বসাধারণের জন্য সহজ সরল অর্চনা বিধি প্রকাশ করা হয়েছে। 

🌷 উপকরণ – 

১) গণেশজীর একটি চিত্র অথবা প্রতিমা বিগ্রহ। 

২) দূর্বা ২১টি, এছাড়া আলাদা করে আরো ২টি দূর্বা।

 ৩) নৈবেদ্য হিসেবে ২১টি মোদক অথবা লাড্ডু। অথবা নিজের সাধ্যমত দিতে পারেন, 

৪) একটি গন্ধযুক্ত ফুলের মালা, কিছু ফুল ও বেলপাতা, ৫) তিল (শুক্লপক্ষের চতুর্থীতে সাদাতিল ও কৃষ্ণপক্ষের চতুর্থীতে কালোতিল দেবেন),

 ৬) অক্ষত (গোটা আতপচাল কিছু টা), 

৭) একটি গোটা পাকা ফল, 

৮) গঙ্গাজল, 

৯) ত্রিপুণ্ড্র অঙ্কিত করা জন্য কিছুটা খড়িমাটি অথবা ভস্ম এবং সামান্য সিঁদুর অথবা কুমকুম, 

১০) ধূপ, 

১১) ঘিয়ের দীপ, 

১২) কর্পূর, 

১৩) ১টি গোটা তাম্বুল (পান), ১টি সুপারী, ১টি এলাচ, ১৪)কুশের আসন অথবা কম্বলের আসন 


✅সকালে নিদ্রাভঙ্গ করে শিবগৌরীর স্মরণ করুন হাত জোড় করে। মন্ত্র – 

কর্পূর গৌরং করুণাবতারং সংসার সারম্ ভুজগেন্দ্রহারম্ । সদা বসন্তং হৃদয়ারবিন্দে ভবং ভবানী সহিতম্ নমামি ।। 

তারপর স্নান সেরে কপাল সহ দেহের পাঁচ স্থানে ত্রিপুণ্ড্র অঙ্কিত করুন এবং গলায় রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন এবং নিত্যদিনের পূজার্চনা করুন। পূজা যতক্ষন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত উপবাস করতে হয়, চতুর্থী তিথির মধ্যে যে কোন সময় পূজা করতে পারবেন।সকালেই পূজা সারতে পারেন অথবা যদি দুপুরে বা সন্ধ্যা বেলায় পূজা করেন তবে সেই সময়ে পুনরায় শুদ্ধ হয়ে পরিষ্কার বস্ত্র ধারণ করতে হবে। পুনরায় কপাল সহ দেহের পাঁচ স্থানে ত্রিপুণ্ড্র অঙ্কিত করুন এবং গলায় রুদ্রাক্ষ ধারণ করুন। এবার পূজা স্থানে এসে কুশের অথবা কম্বলের আসনে বসুন।

 🛑পূজা আরম্ভ – 

✅সর্বপ্রথমে পূজা স্থানে বসে ॐ নমঃ শিবায় মহামন্ত্র উচ্চারণ করতে করতে গঙ্গাজল ছিটিয়ে নিন। 

✅প্রথমে শিবপার্বতীকে করুন। মন্ত্র – কর্পূর গৌরং করুণাবতারং সংসার সারম্ ভুজগেন্দ্রহারম্ । সদা বসন্তং হৃদয়ারবিন্দে ভবং ভবানী সহিতম্ নমামি ।। 

✅অতঃপর নিজগুরুকে স্মরণ করুন। 

✅এবার গণেশজীকে আসনে বসিয়ে দিন এই মন্ত্র পাঠ করতে করতে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ 

✅ধূপ ও দীপ জ্বেলে নিন। 

✅এবার হাতজোড় করে পরমেশ্বরের উদ্দেশ্যে বলুন হে পরমেশ্বর শিব হে ভক্তবৎসল হে আমার আরাধ্য প্রভু সদাশিব আমি আপনার‌ই স্বরূপপুত্র শ্রী গণেশ ভগবানের চতুর্থী পূজা করতে আগ্রহী হয়েছি, আপনার কল্যাণে যেন আমার দ্বারা কৃত এই চতুর্থী তিথির গণেশ আরাধনা সুসম্পন্ন হয়। 

✅এবার সর্বপ্রথমে এক এক করে পরমেশ্বর শিবের উদ্দেশ্যে প্রদান করা প্রসাদপূর্ণ পাত্রটি এবং প্রভুর পানীয় জলপূর্ণ গ্লাসটি শিবের সম্মুখে তুলে ধরে বলুন – শিবার্পণমস্তু ।। 

✅এবার পরমেশ্বর শিবকে জল দ্বারা অভিষেক করান ভক্তিযুক্ত মনে এই মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র পাঠ করে । ☘️মহামৃত্যুঞ্জয় মহামন্ত্র – ত্রয়ম্বকং যজামহে সুগন্ধিং পুষ্টিবর্ধনম্। উর্বারুকমিব বন্ধনান মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাৎ ॥ এবার সমগ্র জলটি শিবলিঙ্গ ঢেলে দিন।

 ✅মাতা পার্বতীর উদ্দেশ্যে শিবলিঙ্গের গৌরীপীঠে কিছুটা জল দিন এই মন্ত্র পাঠ করতে করতে – ॐ হ্রীং পার্বত্যৈ নমঃ॥ ॐ নমঃ শিবায়ৈ ॥ 

✅এবার শিবলিঙ্গে শ্বেতচন্দন সহ ফুল বেলপাতা পরমেশ্বর শিব ও মাতা পার্বতীকে অর্পণ করুন এই মন্ত্র পাঠ করতে করতে – ॐ নমঃ ভগবতে শ্রীসাম্বসদাশিবায় এষ সচন্দন গন্ধপুষ্প বিল্বপত্রাঞ্জলী সমর্পয়ামি ।। 

✅এবার হাতজোড় করে শিব প্রনাম মন্ত্র পাঠ করুন। ☘️শিব প্রনামমন্ত্র – ॐ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয় হেতবে । নিবেদয়ামি চাত্মানং ত্বং গতিঃ পরমেশ্বর ।।

🛑এবার গণেশজীর আরাধনা শুরু করুন

🛑 ✅ হাতজোড় করে গণেশ জীর গায়ত্রী মন্ত্র পাঠ করুন ১০বার – ॐ একদন্তায় বিদ্মহে বক্রতুণ্ডায় ধীমহি, তন্নো দন্তী প্রচোদয়াৎ ॥ 

✅এরপর খড়িমাটি অথবা বিভূতি ভস্ম একটু জলে ভিজিয়ে দিয়ে সেটির সামান্য পরিমাণ ডানহাতের আঙ্গুলে তুলে নিয়ে শ্রী গণেশের কপালে ত্রিপুণ্ড্র অঙ্কিত করে দিন এই মন্ত্রে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । ত্রিপুণ্ড্র সমর্পয়ামি ॥ 

✅এবার সেই ত্রিপুণ্ড্রের মাঝখানে সিঁদুর অথবা কুমকুম দ্বারা ছোট্ট একটি গোলাকার চিহ্ন অঙ্কিত করে দিন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । শক্তিচিহ্ন সমর্পয়ামি ॥ 

✅সমস্ত পূজার সামগ্রী সাজিয়ে নিবেদন করুন। মোদক বা লাড্ডু বাদ দিয়ে অন্য প্রত্যেকটি প্রসাদের পাত্র ও পানীয় জলপূর্ণ গ্লাসটি একটি একটি করে গণেশ জীর সামনে তুলে ধরে এই মন্ত্র পাঠ করে নিবেদন করুন। মন্ত্র – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । গৃহাণ ত্বং ময়া দত্তং প্রসন্নো ভব পার্বতীসূত ॥ 

✅ মোদক বা লাড্ডুর পাত্র গণেশ জীর সামনে তুলে ধরে এই মন্ত্র পাঠ করে নিবেদন করুন। মন্ত্র – ॐ গাং গণাধিপ নমস্তেঽস্তু উমাপুত্রাঘনাশন । বিনায়কেশপুত্রেতি সর্বসিদ্ধিপ্রদায়ক । একদন্তেভবক্ত্রেতি তথা মূষিকবাহন । কুমারগুরবে তুভ্যং পূজনীয়ঃ প্রযত্নতঃ ।। গৃহাণ ত্বং ময়া দত্তং প্রসন্নো ভব পার্বতীসূত ॥ 

✅এবার শ্রীগণেশজী কে ফুলের মালা পরিয়ে দিন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । পুষ্পমাল্য নিবেদয়ামি ॥ 

✅এবার ২১টি দূর্বা ঘাসকে তিনভাগে পৃথক করে এক একটি ভাগে ৭টি করে দূর্বাগুচ্ছ তৈরি করে সূতো দিয়ে বেঁধে নিন। প্রথম গুচ্ছে ৭টি দূর্বা, দ্বিতীয় গুচ্ছে ৭টি দূর্বা, তৃতীয় গুচ্ছে ৭টি দূর্বা। অর্থাৎ ৭ + ৭ + ৭ = ২১টি দূর্বা। 

✅প্রথম গুচ্ছের ৭টি দূর্বা গনেশজীকে অর্পন করুন এই নাম সহিত মন্ত্রে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ ॥ 

✅দ্বিতীয় গুচ্ছের ৭টি দূর্বা গনেশজীকে অর্পন করুন এই দ্বিতীয় নাম সহিত মন্ত্রে – ॐ গাং সিদ্ধিদাতায় নমঃ ॥ 

✅তৃতীয় গুচ্ছের ৭টি দূর্বা গনেশজীকে অর্পন করুন এই দশটি নাম সহিত মন্ত্রে – ॐ গাং গণাধিপ নমস্তেঽস্তু উমাপুত্রাঘনাশন । বিনায়কেশপুত্রেতি সর্বসিদ্ধিপ্রদায়ক । একদন্তেভবক্ত্রেতি তথা মূষিকবাহন । কুমারগুরবে তুভ্যং পূজনীয়ঃ প্রযত্নতঃ ॥ 

✅ এবার গোটা আতপ চালের সাথে চন্দনযুক্ত করে গনেশজীকে অর্পন করুন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । সুগন্ধযুক্ত অক্ষত নিবেদয়ামি ॥

✅এবার তিথি অনুসারে তিল গনেশজীকে অর্পন করুন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । তিল নিবেদয়ামি ॥ 

✅ এবার গোটা একটি (পান) গনেশজীকে অর্পন করুন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । মুখবাসার্থম্ এলাল বঙ্গপুগীফল সহিতং তাম্বুলং সমর্পয়ামি ॥

✅ এবার গোটা পাঁকা ফল করে গনেশজীকে অর্পন করুন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । নৈবেদ্যং সমর্পয়ামি ॥ 

✅ তাম্বুল প্রদানের পর হাতে চন্দন সহযোগে ফুল বেলপাতা নিয়ে গণেশ জীর উদ্দেশ্যে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান করুন এই মন্ত্র পাঠ করে – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । পুষ্পাঞ্জলিং সমর্পয়ামি ॥ 

✅গণেশজীর স্ত্রী ঋদ্ধি দেবীর উদ্দেশ্যে কিছু ফুল বেলপাতা হাতে নিয়ে এই মন্ত্র পাঠ করে গনেশজীর ডানহাতের দিকে অর্পন করুন – ॐ হেমবর্ণায়ৈ ঋদ্ধয়ে নমঃ ॥ 

✅গণেশজীর স্ত্রী সিদ্ধি দেবীর উদ্দেশ্যে কিছু ফুল বেলপাতা হাতে নিয়ে এই মন্ত্র পাঠ করে গনেশজীর বাম হাতের দিকে অর্পন করুন – ॐ সর্বজ্ঞানভূষিতায়ৈ নমঃ ॥ 

✅গণেশজীর পুত্র লাভ জীর উদ্দেশ্যে কিছু ফুল বেলপাতা হাতে নিয়ে এই মন্ত্র পাঠ করে গনেশজীর বাম হাতের দিকে অর্পন করুন – ॐ সৌভাগ্য প্রদায় ধন-ধান্যযুক্তায়ে লাভায় নমঃ ॥ 

✅গণেশজীর পুত্র ক্ষেম(শুভ) জীর উদ্দেশ্যে কিছু ফুল বেলপাতা হাতে নিয়ে এই মন্ত্র পাঠ করে গনেশজীর ডান হাতের দিকে অর্পন করুন – ॐ পূর্ণায় পূর্ণমদায় শুভায় নমঃ । ক্ষেমায় নমঃ ॥  



শ্রীগণেশজীর এই চিত্র দেখে ধ্যানে কল্পনা করতে পারেন 

✅ এবার হাতে একটি ফুল নিয়ে শিবগৌরীপুত্র গণেশজীর ধ্যান করুন এই মন্ত্র পাঠ করে – 

শুদ্ধচামী করাভাসং গজাননমলৌকিকম্ । চতুর্ভুজং ত্রিনয়নমেকদন্তং মহোদরম্। পাশাঙ্কুশধরং দেবং দন্তমোদকপাত্রকম্ ॥

(ধ্যান মন্ত্রের অর্থ – বিশুদ্ধ সুবর্ণসন্নিভ, গজবক্ত্র, অলৌকিক রূপসম্পন্ন, চতুর্ভুজ, ত্রিনয়ন, একদন্ত, মহোদর, পাশ ও অঙ্কুশধারী এবং দন্তে তার মোদকপাত্র) 

✅ ধ্যানের শেষে হাতের ফুল টি নিজের মাথায় রেখে দিন। 

✅ অতঃপর ১০৮বার এই গণেশ মন্ত্র মনযোগ সহকারে জপ করুন – ॐ গাং গণেশায় নমঃ । 

✅ ধূপ দিয়ে আরতি করুন। 

✅ দীপ দিয়ে আরতি করুন 🔥 একটি পাত্রে কর্পূর জ্বালিয়ে আরতি করুন। আরতির সময় নীচের ভজন টি গাইতে পারেন। অথবা ভজনটি অনলাইনে চালিয়ে নিতে পারেন। এছাড়া শুনে অভ্যাস‌ও করতে পারেন। এই লিঙ্কে ক্লিক করে শুনুন গণেশ আরতি ভজনটি 👉গণেশ আরতি ভজন সঙ্গীত 

🛑গণেশ আরতি ভজন : 

জয় গণেশ, জয় গণেশ, জয় গণেশ দেবা। মাতা জাকী পার্বতী, পিতা মহাদেবা ।। 

🥀একদন্ত, দয়াবন্ত, চার ভুজাধারী, মাথে পর তিলক সোহে, মুসে কি সবারী। পান চড়ে, ফুল চড়ে অর চড়ে মেবা, লড্ডুঅন কা ভোগ লাগে সন্ত করে সেবা ।। জয় গণেশ, জয় গণেশ, জয় গণেশ দেবা । মাতা জাকী পার্বতী, পিতা মহাদেবা ।। 

🥀🥀অন্ধন কো আঁখ দেত, কোড়িন কো কায়া, বাঞ্ঝন কো পুত্র দেত, নির্ধন কো মায়া । সূর শাম শরণ আয়ে , সফল কিজে সেবা ।। মাতা জাকী পার্বতী, পিতা মহাদেবা ।। 

জয় গণেশ, জয় গণেশ, জয় গণেশ দেবা । মাতা জাকী পার্বতী, পিতা মহাদেবা ।। 

✅ এবার হাত জোর করে গণেশের প্রণাম মন্ত্র পাঠ করুন – ॐ নমঃ লম্বোদরায়েতি নমো গণবিভো তথা । কুঠার ধারিণে নিত্যং তথা বাক্ সঙ্গতায় চ । নমো মোদকভক্ষায় নমো দন্তৈকধারিণে ॥ 

✅এবার হাতে দুটি দূর্বা ও কয়েকটি গোটা আতপ চাল নিয়ে গণেশের প্রার্থনা মন্ত্র পাঠ করে গণেশজী কে প্রদান করুন – অহং কর্ম করিষ্যামি যৎকিঞ্চিৎ শম্ভু সম্ভবম্। অবিঘ্নং তত্র কর্তব্যং সর্বদৈব ত্বয়া বিভো ॥ 

✅আবার একটা ফুল হাতে নিয়ে হাত জোড় করে পূজার মধ্যে অজান্তে হওয়া ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন এই মন্ত্র পাঠ করে। মন্ত্র – 

অজ্ঞানাদ্যদি বা জ্ঞানাজ্জপ পূজাদিকং ময়া । কৃতং তদস্তু সফলং কৃপয়া তব বিনায়ক ॥ [বাংলাতে সহজ সরল ভাবেও প্রার্থনা করতে পারেন এটি বলে – হে শিবপুত্র বিনায়ক ! প্রত্যেক জন্মে আমার শিবে ভক্তি হোক, শিবে ভক্তি হোক, শিবে ভক্তি হোক। আমি ভক্তিসহকারে আপনার সেবা অর্চনা করেছি, আপনি আমাকে প্রার্থিত কল্যাণ প্রদান করুন] 

🌸 শৈব মতানুসারে ভগবান শ্রীগণেশ জীর চতুর্থীপূজার বিধি কার্য সম্পূর্ণ হল।

🌸 ☘️পূজা অন্তে মহাপ্রসাদ গ্রহণ করুন। 

🌸🌷পূজা সম্পন্ন হ‌ওয়ার পর নুন ছাড়া যেকোনো নিরামিষ আহার গ্রহণ করবেন। পূজায় কোনো তুলসী পাতা ব্যবহার করবেন না।

।। ॐ নমঃ শিবায় ।। 

✒️সংগ্রহে ও লেখনীতে – শ্রীনন্দীনাথ শৈবজী

 Copyright এবং প্রচারে – International Shiva Shakti Gyan Tirtha

 © Koushik Roy. All Rights Reserved https://issgt108.blogspot.com

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমবার ব্রত বিধি ও মাহাত্ম্য (শৈবপুরাণোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ১ (মূলপূজা)

বৃহৎ শিবার্চন বিধি পুস্তক (শৈব আগমোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ২ (প্রহরপূজা)

ত্রিপু্রোৎসব দীপপ্রজ্জ্বলন রীতি – স্কন্দমহাপুরাণোক্ত