শৈব তন্ত্র গুলির উৎপত্তি সংক্রান্ত মত গুলির মধ্যে মীমাংসা এবং আম্নায় ভেদে সেগুলির বর্গীকরণ -

 


সদাশিব পারমার্থিক অবস্থায় পঞ্চ মস্তক বিশিষ্ট হলেও আসলেই তিনি সপ্ত মস্তক বিশিষ্ট। পাঁচটি মস্তক ব্যক্ত, পঞ্চভূতাত্মক কিন্তু অপর দুটি মস্তক অব্যক্ত ও গুপ্ত।

তন্ত্রালোক, কামিকাগম ইত্যাদি তন্ত্র শাস্ত্র অধ্যয়ন করলে জানা যায় যে সদাশিবের পাঁচটি মস্তকের প্রত্যেকেটি আবার আরো সূক্ষ্ম পাঁচটি মস্তক (উপমস্তক) যুক্ত, এই উপমস্তক গুলিরও নাম এবং কোন দিকে কোন মস্তকের অবস্থান, তা সদাশিবের প্রধান পাঁচ মস্তকের মতোই, সমতূল্য। সুতরাং, ব্যবহারিক পর্যায়ে সদাশিব (5x5) = 25 টি মস্তক বিশিষ্ট, এই স্বরূপ শৈব তন্ত্র মতে মহাসদাশিব নামে পরিচিত। 25 টি মুখ মহেশ্বরের 25 টি লীলামূর্তিরই প্রতীক, যার বিস্তারিত উল্লেখ আগমে পাওয়া যায় ।

এবার আসি মূল রহস্যের কথায়। 

ব্যবহারিক পর্যায়ে, সদাশিব তাঁর -

মূল পশ্চিম মুখ (সদ্যোজাত) থেকে প্রকট করেন --

পশ্চিমাম্নায় তন্ত্র স্রোত - যার অন্তর্গত - ভূত তন্ত্র এবং কুব্জিকা মতের তন্ত্র সমূহ। এদেরকে মাতৃতন্ত্রও বলা হয়। এগুলো উগ্র বামাচারী শৈব তন্ত্র। কাপালিকরা এইসব তন্ত্র মেনে চলত। কাশ্মীর শৈব ধারার কুল ঘরানার কুব্জিকা কুল এই কুব্জিকামত তন্ত্রের অনুসারী। তান্ত্রিক বৌদ্ধরাও এই সব তন্ত্র থেকে অনেক আচার, ধারণা সংগ্রহ করেছে, সেখান থেকে বামাচারী শাক্তদের কাছে এই মত প্রবাহিত হয়। কামিকাগম মতে এই পশ্চিম মুখ থেকে কিছু বামাচারী কৌল তন্ত্রও প্রকটিত হয়েছিল । এই সব বামাচারী তন্ত্র জাগতিক মোহন, সিদ্ধি, লোভ, কাম এসবের নিমিত্তে সৃষ্ট, ইহা মোক্ষের পথে অনুকূল নয়। 


মূল পূর্ব মুখ (তৎপুরুষ) থেকে প্রকট প্রকট করেন -

পূর্বাম্নায় তন্ত্র স্রোত - যার অন্তর্গত গড়ুড় তন্ত্র । এগুলি বর্তমানে লুপ্ত।


মূল উত্তর মুখ/ বাম মুখ (বামদেব) থেকে প্রকট করেন -

উত্তরাম্নায় তন্ত্র স্রোত - যার অন্তর্গত বামতন্ত্র । এই সব বাম স্রোতের তন্ত্র কাশ্মীর শৈবদের টুম্বুরু ভৈরব কুল ঘরানা(বামাকুল), ক্রমকালী ঘরানা, কালী কুল এবং বৌদ্ধ ও শাক্তদের তারা কুল এবং উত্তর কৌল শাক্ত সম্প্রদায় ব্যবহার করে থাকেন। এই তন্ত্রগুলিও বামাচারী এবং মোক্ষের পথে সহায়ক নয়। এই বামস্রোতের টুম্বুরু ভৈরব কুলের একটি তন্ত্র হল - বীণাশিখা তন্ত্র। (ইহাকে আবার ভৈরব স্রোতের মধ্যেও ধরা হয়)। কাশ্মীর শৈবদের নেত্র ঘরানার নেত্রতন্ত্র (মৃত্যুঞ্জয় ভট্টারক বা অমৃতেশ্বর ভৈরব তন্ত্র) কেও এই বাম স্রোতের তন্ত্র বলে মনে করা হয়। তাছাড়া ন্যায়োত্তর তন্ত্র, মহারুদ্র, মহাসম্মোহন তন্ত্রও এই বামাক্রমের তন্ত্র বলে মনে করা হয়। 'প্রতিষ্ঠালক্ষণসার' মতে চণ্ডাসিধার তন্ত্রকে বামস্রোতের ভূত তন্ত্রের মধ্যে রাখা হয়েছে।

এই তন্ত্র গুলির মধ্যে বিশেষ বিশেষ কিছু তন্ত্র বাদ দিয়ে বাকি গুলি জাগতিক মোহন, সিদ্ধি, লোভ, কাম এসবের নিমিত্তে সৃষ্ট, ইহা মোক্ষের পথে অনুকূল নয়। 


মূল দক্ষিণ মুখ (অঘোর) থেকে প্রকট করেন - 

দক্ষিণাম্নায় তন্ত্র স্রোত -- যার অন্তর্গত হল ভৈরব তন্ত্র - (কামিকাগম মতে) - যেমন কাশ্মীর শৈবদের দক্ষিণা ঘরানার স্বচ্ছন্দ ভৈরব তন্ত্র , তাছাড়া কাশ্মীর শৈবদের শ্রীকুলের বামাকেশ্বরীমত (নিত্যষোড়শীকার্ণব, যোগিনীহৃদয় তন্ত্রবামাকেশ্বর তন্ত্র), জ্ঞানার্ণব তন্ত্র ইত্যাদি। এই তন্ত্র গুলিতে বামাচার এর প্রয়োগ অনেক কম এবং এই গুলি জ্ঞানমার্গিক ও মোক্ষ এর পথে অনুকূল। তন্ত্রসদ্ভাব, ত্রিশিরভৈরব তন্ত্র - এই সব শৈব তন্ত্রকেও এই ভৈরব স্রোত বা দক্ষিণস্রোত এর মধ্যে ধরা হয়। আসলে দক্ষিণ স্রোতকে ব্যবহারিক পর্যায়ের ভৈরব স্রোতও বলা হয়। তাছাড়া সিদ্ধিযোগীশ্বরীমত এই স্রোতের একটি গুরুত্বপূর্ণ তন্ত্র। মালিনীবিজয়োত্তর আগম উচ্চকোটির জ্ঞানমার্গিক তন্ত্র, মোক্ষের পথে সহায়ক, ইহা এই সিদ্ধিযোগীশ্বরীমত তন্ত্রেরই সংক্ষিপ্ত সংস্করণ । 

কাশ্মীর শৈবদের ক্রম ঘরানা উত্তর আম্নায় এর অন্তর্গত হলেও ক্রম ঘরানার একটি গুরুত্বপূর্ণ তন্ত্র জয়দ্রথ যামল বা শিরচ্ছেদ তন্ত্র কিন্তু এই ভৈরব স্রোতেরই একটি তন্ত্র।


মূল ঊর্ধ্বমুখ (ঈশান) প্রকট করেন

ঊর্ধ্বাম্নায় তন্ত্র স্রোত -  যার অন্তর্গত একটি তন্ত্রের নাম চণ্ডাসিধার_তন্ত্র (আচার্য্য ক্ষেমরাজের মত)। প্রাচীন শৈব সাধক মহাকৌল মহাযোগী মৎস্যেন্দ্রনাথ দ্বারা সংকলিত তন্ত্র - কুলার্ণব, কৌলজ্ঞান নির্ণয় প্রভৃতি তন্ত্র এই ঊর্ধ্বমুখ থেকে প্রকটিত বলে মনে করা হয়। আবার এই ঈশান নামক ঊর্ধ্বমুখ থেকেই - মোক্ষমার্গী, উচ্চকোটির 28 টি শৈব সিদ্ধান্ত মন্ত্রমার্গিক তন্ত্র গুলি প্রকটিত হয়েছিল । ('প্রতিষ্ঠালক্ষণসার' মতে আবার চণ্ডাসিধার তন্ত্রকে বাম স্রোতের তন্ত্রের মধ্যে রাখা হয়েছে।)

এই মূল ঈশান মস্তকও অপর মস্তক গুলির ন্যায় আরো সূক্ষ্ম পঞ্চ উপমস্তক বিশিষ্ট, যাদের নামগুলিও মূল পঞ্চ মস্তকের ন্যায় একই। মূল ঊর্ধ্ব ঈশান মস্তকের অন্তর্গত এই সূক্ষ্ম পঞ্চমস্তক এর প্রতিটির থেকে নির্দিষ্ট নির্দিষ্ট শৈব সিদ্ধান্ত আগম গুলি প্রকটিত হয়েছিল - নিম্নে তার বর্ণন করা হল -


মূল ঊর্ধ্ব ঈশান মস্তকের অন্তর্গত সদ্যোজাত (উপ)মুখ হতে

কামিক, যোগজ, চিন্ত্য, কারণ এবং অজিত‌ এই ৫ টি আগম প্রকটিত হয়েছে।  


মূল ঊর্ধ্ব ঈশান মস্তকের অন্তর্গত বামদেব (উপ)মুখ হতে - 

দীপ্ত, সূক্ষ্ম, সহস্র, অংশুমান এবং সুপ্রভেদ এই ৫ টি আগম প্রকটিত হয়েছে। 


মূল ঊর্ধ্ব ঈশান মস্তকের অন্তর্গত অঘোর (উপ)মুখ হতে - 

বিজয়, নিঃশ্বাস, স্বায়ম্ভুব, অনলবীর এই ৫ টি আগম প্রকটিত হয়েছে। 


মূল ঊর্ধ্ব ঈশান মস্তকের অন্তর্গত তৎপুরুষ (উপ) মুখ হতে

রৌরব, মকুট, বিমল, চন্দ্রজ্ঞানমুখবিম্ব এই ৫ টি আগম প্রকটিত হয়েছে। 


মূল ঊর্ধ্ব ঈশান মস্তকের অন্তর্গত ঈশান (উপ)মুখ হতে -

প্রোদ্গীত, ললিত, সিদ্ধ, সন্তান, শার্ব্বোক্ত (নৃসিংহ), পারমেশ্বর, কিরণ এবং বাতুল এই ৮ টি আগম প্রকটিত হয়েছে।

এই ছিল সদাশিবের ব্যক্ত মস্তক গুলির কথা। এরপর আসবো সদাশিবের গুপ্ত/ অব্যক্ত মস্তক গুলির কথায়।


সদাশিবের ষষ্ঠতম মুখ এর নাম - পাতাল বক্ত্র‌ বা গুপ্ত অধোমুখ বা রহস্য মুখ। তন্ত্রান্তরে ইহার নাম - নীলকন্ঠ মস্তক। শৈব সিদ্ধান্ত মতে এই গুপ্ত অধোমুখকে পরা সুব্রমনিয়ম অর্থাৎ কার্তিকের ষষ্ঠতম মস্তকের ব্রহ্ম স্বরূপ হিসেবে মানা হয়। ইহার থেকেই পাতাল আম্নায় বা রহস্য আম্নায় তন্ত্র স্রোতের সৃষ্টি। রহস্যাম্নায় স্রোতের তন্ত্র গুলির মধ্যে জ্যেষ্ঠমত_তন্ত্র উল্লেখযোগ্য, বাকি গুলির নাম জানা যায় না, এগুলো শৈব তন্ত্র না শাক্ত তন্ত্র এই সম্পর্কে বলা খুব মুশকিল। তবে শৈব সিদ্ধান্ত মতে এর সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় না তেমন একটা। তবে শাক্ত তন্ত্র সংকলন পুস্তক 'আগম রহস্যম' এ আমরা এই অব্যক্ত পাতাল আম্নায় সম্পর্কে কিছু তথ্য পাই। 

(🔘 সুতরাং মধ্যযুগে রচিত শক্তিসঙ্গম তন্ত্রে থেকে শ্লোক তুলে এনে এই ষড়াম্নায় নিয়ে নব্য কৌল শাক্তদের বেশি লাফালাফি করার কোনো যুক্তি নেই, কারণ এই ষড়াম্নায় এর ধারণাও কাশ্মীর শৈবদের থেকেই এসেছে, যার উল্লেখ শৈব তন্ত্র নেত্র তন্ত্র এবং আচার্য্য ক্ষেমরাজ কর্তৃক রচিত নেত্র তন্ত্রের ভাষ্য-তেই  পাওয়া যায়।)


এরপর অন্তিমতম/ সপ্তম মস্তক হল - শিবের অদ্বৈত বা অভেদ অবস্থায় সৃষ্ট যোগিনী মুখ বা অনুত্তর বক্ত্র বা ভৈরব মুখ। এই মুখের নাম - পিচু। আবার তন্ত্রান্তরে এই মুখের নাম - চৈতন্য। এই মুখকে দেবী আদি পরাশক্তি ছাড়া ছাড়া কেউই দেখতে পান না, এই মুখ থেকে নিঃসৃত বাক পরাবাক, কোনো স্থূল বাক নয়। শিব-শক্তির যামল অর্থাৎ একাত্মতাকে বোঝায় এই ভৈরব মুখ, ইহা সাক্ষাৎ পরাভৈরব পরমশিব স্বরূপ। এই মুখ থেকেই 64 টি অদ্বৈত কাশ্মীর ভৈরব শৈব আগম এবং 64 টির বাইরেও উপস্থিত ভৈরব তন্ত্র গুলি প্রকটিত হয়। এই পিচু মুখ সমন্ধে উল্লেখিত তন্ত্র হল - অন্যতম ভৈরব আগম পিচু তন্ত্র

মহামহেশ্বরাচার্য ভগবান অভিনব গুপ্ত রচিত তন্ত্রালোকের উপর রচিত আচার্য জয়রথ কৃত ভাষ্য মতে - এই যোগিনী মস্তকের চারটি অবস্থা , যথা উদ্বুভূষু, উদ্ভূত, তিরোধিৎসুতিরোহিত। তৎপুরুষ , সদ্যোজাত , বামদেব ও অঘোর এই চারমুখেরও প্রত্যেকটির আবার উপরিউক্ত চারটি দশা অর্থাৎ মোট ৪x৪ = ১৬ টি ভেদ বর্তমান এই চারমুখ যখন অভেদ অবস্থায় যোগিনী মুখে বিলীন হয় তখন ৪x১৬ = ৬৪ টি অভেদ ভৈরব দশার সৃষ্টি হয় । তাই ভৈরবাগমের সংখ্যা ৬৪ টি ।

এই যোগিনী মুখের ধারণা একমাত্র কাশ্মীর শৈব মতেই রয়েছে, অন্য কোথাও নয়।

মূল ব্যাপারটি হল যে - ব্যবহারিক পর্যায়ে সগুণ, সাকার কৈলাসবাসী শ্রীকণ্ঠনাথ দক্ষিণামূর্তি স্বরূপে যখন এই ভৈরব আগম গুলির জ্ঞান ঋষি দুর্বাসাকে দেন বা দেবীকে দেন (বৈখরী বাণীর মাধ্যমে) , তখন সেগুলি তাঁর অঘোর মুখ থেকে প্রকটিত হয়, যেমনটা উপরে আগেই বলা রয়েছে।  

কিন্তু নিরাকার পরমশিব অবস্থায় এই ভৈরব আগম গুলির জ্ঞান সেই অব্যক্ত, অনুত্তর, ভৈরব বা পিচু বা যোগিনী মুখ থেকে (পরমশিব স্বচ্ছন্দ নাথের) প্রকটিত হয়ে পরাবাকের মাধ্যমে অর্থাৎ দেবী পরাভট্টারিকার মাধ্যমে অনাশ্রিত, অনাথ, অনন্তভট্টারক, ব্যাপিশ, ব্যোমরূপ ইত্যাদির মাধ্যমে সদাশিব বা সাদাখ্য এর কাছে আসে, তারপর সেখান থেকে ধীরে ধীরে ঈশ্বর তত্ত্ব হয়ে বাকিদের via হয়ে, শেষে অনন্ত ভট্টারক এর কাছে এবং তারপর সেই জ্ঞান শ্রীকণ্ঠনাথ এর কাছে আসে।

তাই ভৈরব স্রোতের তন্ত্র গুলিকে অঘোর বা দক্ষিণ স্রোতের তন্ত্রের তন্ত্রও বলা চলে। কিন্তু সব অঘোর বা দক্ষিণ স্রোতের তন্ত্রকে ভৈরব স্রোতের তন্ত্র বলা যাবে না। কারণ সেগুলো শুধু অঘোর বক্ত্র থেকেই প্রকটিত হয়েছে, অদ্বৈত ভৈরব অবস্থায় প্রকটিত হয়নি এর আগে ।

(আবার বেশ কিছু নিম্ন বামাচারী কাপালিক আগম, লাকুল আগম, পাশুপত আগম শিবের নাভির নিম্ন ভাগ থেকে সৃষ্ট বলে মনে করা হয়, এদের নিম্নমার্গী অধঃস্রোত তন্ত্র বা তন্ত্রনিচয় বলা হয়। আবার অনেকে মনে করেন এই তন্ত্রনিচয় বা অধঃস্রোত তন্ত্র গুলির উৎপত্তি শিবের পাতাল বক্ত্র থেকে।)

সুতরাং তন্ত্রের উৎপত্তি নিয়ে পণ্ডিত মহলে একটা বিতর্ক লেগেই থাকে এবং সেটাই স্বাভাবিক। এখন শৈব মহলে সেটাই মান্য যার সমর্থন শৈব পরম্পরার আচার্য্যরা করে গিয়েছেন। আর পরিশেষে এই কথা বাহুল্য যে বামাচার, কৌল আচার, ভৈরবী, ভৈরব অর্চনা, শক্তি সাধনা সহ শাক্ত তন্ত্র গুলি যে প্রকৃত পক্ষে শৈব মতের থেকেই উদ্ভূত হয়েছে সেকথা বলা বাহুল্য।

।সমাপ্ত।


|| তন্মে মনঃ শিব সংকল্পমস্তুঃ ||


🙏নমঃ শিবায়‌‌🙏

🙏নমঃ শিবায়ৈ🙏


🚩শৈবসনাতনধর্মের জয় 🚩


🔘 লেখনী, বিশ্লেষণ ও মীমাংসায়- RohitKumarChoudhury(ISSGT)


🔘বিশেষ ধন্যবাদ - Abhinav Nath মহাশয়কে।


🔘 প্রচারে- International Shiva Shakti Gyan Tirtha - ISSGT 


[ 🔴কেউ লেখাটি কপি করতে চাইলে পুরো পোস্ট টাকেই কপি করতে হবে, কাটছাঁট করা চলবে না এবং আমাদের পেজের নাম( ISSGT ) ও সংশ্লিষ্ট লেখকের নাম দেওয়া বাধ্যতামূলক ]

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমবার ব্রত বিধি ও মাহাত্ম্য (শৈবপুরাণোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ১ (মূলপূজা)

বৃহৎ শিবার্চন বিধি পুস্তক (শৈব আগমোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ২ (প্রহরপূজা)

ত্রিপু্রোৎসব দীপপ্রজ্জ্বলন রীতি – স্কন্দমহাপুরাণোক্ত