পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লিঙ্গার্চনে সমগ্ৰ জগতের অর্চনা হয়ে যায়

ছবি
  ন লিঙ্গারাধনাদন্যৎপুণ্যং বেদচতুষ্টয়ে। বিদ্যতে সর্বশাস্ত্রাণামেষ এব বিনিশ্চযঃ ॥৩২॥ লিঙ্গেঽর্চিতেঽর্চিতং সর্বং জগৎস্থাবরজঙ্গমম্ ॥৩৪॥ [ তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বিদ্যেশ্বরসংহিতা/ ২১ নং অধ্যায়] ✳️সরলার্থ - চতুর্বেদে ও সর্বশাস্ত্রে লিঙ্গার্চনের থেকে শ্রেষ্ঠ কোনো পুণ্য নেই। কেবল শিবলিঙ্গের পূজা করা হলে সমগ্ৰ চরাচর জগতের পূজা করা হয়। লেখনীতে - © Namitaroy (issgt) 🚩 কপিরাইট ও প্রচারে- International shiva shakti gyan tirtha-ISSGT

দয়ানন্দ সরস্বতীর অশ্লীল বেদ ভাষ্যের খণ্ডন পর্ব - ২

ছবি
  (দয়ানন্দ সরস্বতী কৃত যজুর্বেদ ভাষ্য - হিন্দি) 😁 দয়ানন্দ সরস্বতীর লেখা ভাষ্যের মধ্যে থাকা বেদমন্ত্র (হিন্দি ভাষায়) 👇 शादं दद्भिर् अवकां दन्तमूलैर् मृदं बर्व्वैस् तेगान्दंष्ट्राभ्याम्ं सरस्वत्या ऽ अग्रजिह्वं जिह्वाया ऽ उत्सादम् अवक्रन्देन तालु वाजमुँहनुभ्याम् अप ऽ आस्येन वृषणम् आण्डाभ्याम् आदित्याम् श्मश्रुभिः पन्थानं भ्रूभ्यां द्यावापृथिवी वर्तोभ्यां विद्युतं कनीनकाभ्याम् शुक्राय स्वाहा कृष्णाय स्वाहा पार्याणि पक्ष्माण्य् अवार्या ऽ इक्षवो वार्याणि पक्ष्माणि पार्या ऽ इक्षवः ॥ - यजुर्वेद (अध्याय २५ मंत्र १) দয়ানন্দ সরস্বতী তার যজুর্বেদভাষ্যে এই মন্ত্রের অর্থ লিখেছেন 👇 हे अच्छे ज्ञान की चाहना करते हुए विद्यार्थी जन! (ते) तेरे (दद्भिः) दांतों से (शादम्) जिस में छेदन करता है, उस व्यवहार को (दन्तमूलैः) दांतों की जड़ों और (बर्स्वैः) दांतों की पछाडि़यों से (अवकाम्) रक्षा करने वाली (मृदम्) मट्टी को (दंष्ट्राभ्याम्) डाढ़ों से (सरस्वत्यै) विशेष ज्ञान वाली वाणी के लिये (गाम्) वाणी को (जिह्वायाः) जीभ से (अग्रजिह्वम्) जीभ के अगले भाग को (अवक्रन्देन) विकलतारहित व्यवहार से (उत्सादम्) जिसमें ऊ

পরমেশ্বর শিবের নিষ্কল স্বরূপের প্রতীক হল শিবলিঙ্গ

ছবি
  অপি লিঙ্গে চ বেরে চ নিত্যমভ্যর্চ্যতে জনৈঃ । অব্রহ্মত্বাত্তদন্যেষাং নিষ্কলত্বং ন হি ক্বচিৎ ॥১৩॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বিদ্যেশ্বরসংহিতা/৫ নং অধ্যায়] ⭐সরলার্থ -  সকলেই লিঙ্গ(নিরাকার) ও মূর্তি(সাকার) দুটি রূপেই সর্বদা শিবের আরাধনা করে থাকেন। শিব ছাড়া কোনো দেবতা‌ই সাক্ষাৎ ব্রহ্ম নয়, তাই কোথাও তাদের নিরাকার লিঙ্গ নেই। ⭐সিদ্ধান্ত -  শিব ছাড়া কোনো দেবতাগণ‌ই সাক্ষাৎ ব্রহ্ম না হ‌ওয়ায় একমাত্র পরমেশ্বর শিব‌ই নিষ্কল স্বরূপ লিঙ্গে পূজিত হন। ⭐ব্যাখা- শিবমহাপুরাণে বিদ্যেশ্বর সংহিতার পঞ্চম অধ্যায়ে বলা হয়েছে -  "শিবৈকো ব্রহ্মরূপত্বান্নিষ্কলঃ পরিকীর্তিতঃ ॥১০॥" একমাত্র ভগবান শিব‌ই ব্রহ্মরূপ হবার কারণে নিষ্কল(নিরাকার) বলা হয়।  রূপবান হবার কারণে তাকে " সকল " বলা হয়। এইকারনে তিনি সকল ও নিষ্কল দুটোই। পরমেশ্বর শিবের নিষ্কল(নিরাকার) হবার কারণেই তার পূজার আঁধার লিঙ্গ(প্রতীক) নিরাকার অর্থাৎ শিবলিঙ্গ শিবের নিরাকার স্বরূপের প্রতীক। এভাবেই পরমেশ্বর শিবের সকল বা সাকার হবার কারণে তার সাকার বিগ্ৰহে পূজা করা হয়, অর্থাৎ তার(শিবের) সাকার স্বরূপের প্রতীক শিব বিগ্ৰহ। সকল ও অকল(নিষ্কল) রূপ

পূজার অর্থ কী?

ছবি
  পূর্জাযতে হ্যনেনেতি বেদেষ্বর্থস্য যোজনা । পূর্ভোগফলসিদ্ধিশ্চ জাযতে তেন কর্মণা ॥২৯॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বিদ্যেশ্বরসংহিতা/১৬ নং অধ্যায়] ✳️সরলার্থ -  বেদে "পূজা" শব্দের এইপ্রকারে যোজনা করা হয়েছে- "পূর্জাযতে অনেন ইতি পূজা।" পূঃ এর অর্থ হল ভোগ এবং ফলের সিদ্ধি- যে কর্মের দ্বারা এটি সম্পূর্ণ হয় তাকে "পূজা" বলে। ✳️সিদ্ধান্ত -  যে কর্মের দ্বারা ভোগ ও ফলের সিদ্ধি হয় তাকে "পূজা" বলা হয়। ✳️ব্যাখা  - মনোবাঞ্ছিত বস্তু তথা জ্ঞান‌ও অভিষ্ট বস্তু, সকাম ভাবধারী ব্যাক্তিরা অভিষ্ট ফল প্রাপ্তির আশা রাখেন এবং নিষ্কাম ভাবধারীরা পরমার্থিক জ্ঞান পেতে চান, এই দুটোই হল পূজা শব্দের অর্থ এই দুটোর যোজনা করলেই "পূজা" শব্দ স্বার্থকতা প্রাপ্ত করে। এইপ্রকারে লোক ও বেদে পূজা শব্দের অর্থ বিখ্যাত রয়েছে। নিত্য আর নৈমিত্তিক কর্ম কালান্তরে(কালের অন্তে) ফল প্রদান করে, কিন্তু কাম্য কর্মের ঠিকমতো অনুষ্ঠান করলেই তৎকাল ফলের প্রাপ্তি হয় অর্থাৎ কোনো‌ মনোকামনা পূরণের জন্য পূজা করলে সেই অনুষ্ঠান/ব্রত সঠিক নিয়মে পালন করতে হবে তবেই ফল প্রাপ্তি হবে। প্রতিদিন এক পক্ষ, এক মাস

শ্রী গণেশের ধ্যান মন্ত্র

ছবি
  রক্তবর্ণং মহাকাযং সর্বাভরণভূষিতম্ । পাশাঙ্কুশাক্ষাভীষ্টং চ দধানং করপঙ্কজৈঃ ॥১৬॥ গজাননং প্রভুং সর্ববিঘ্নৌঘঘ্নমুপাসিতুঃ ॥১৭॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/কৈলাসসংহিতা/৭ নং অধ্যায়] ✳️ সরলার্থ - যিনি রক্তবর্ণ, বিশাল কায়া(দেহ) সম্পূর্ণ আভূষণে অলংকৃত, চারহস্তে ক্রমশ পাশ-অঙ্কুশ, অক্ষমালা তথা বর-মূদ্রা ধারণ করে আছেন,তিনি গজানন প্রভু ধ্যানকারী উপাসকের সম্পূর্ণ বিঘ্ন নাশ করেন । লেখনীতে - © Namitaroy (issgt) 🚩 কপিরাইট ও প্রচারে- International shiva shakti gyan tirtha-ISSGT

পরমেশ্বর শিব ও মাতা পার্বতীর বিবাহ কবে হয়েছিল ?

ছবি
  বর্তমানে সনাতনীরা নিজেরাই নিজেদের ধর্মের অনুষ্ঠানের সময়সূচি সম্পর্কে অনভিজ্ঞ হয়ে পড়েছে, এর ফলে সনাতন ধর্মের যিনি মূল , সেই পরমেশ্বর পরমপিতা ও জগৎজননীর মিলনসূত্রের এই মহাপবিত্র ক্ষণের সম্পর্কে জানতে পারেনি, অনেকে মহাশিবরাত্রিকে শিবপার্বতীর বিবাহের সময় বলে গুজব ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তাই ISSGT শৈব সংগঠনের পক্ষ থেকে আমি এই শিবপার্বতীর বিবাহের প্রকৃত সময়সূচির শাস্ত্রসম্মত প্রমাণ উপস্থাপন করলাম নীচে।    বশিষ্ঠ উবাচ । লগ্নাধিপে চ লগ্নস্থে চন্দ্রে স্বতনয়ান্বিতে ॥৫৮ মুদিতে রোহিণীযুক্তে বিশুদ্ধে চন্দ্রতারকে । মার্গমাসে চন্দ্রবারে সর্বদোষবিবর্জিতে ॥৫৯ সর্বসদ্ গ্রহসংসৃষ্টেঽসদ্ গ্রহদৃষ্টিবিবর্জিতে । সদপত্যপ্রদে জীবে পতিসৌভাগ্যদায়িনি ৬০ জগদম্বাং জগৎপিত্রে মূলপ্রকৃতিমীশ্বরীম্ । কন্যাং প্রদায় গিরিজাং কৃতী ত্বং ভব পর্বত ॥৬১ [তথ্যসূত্র - রুদ্রসংহিতা/পার্বতী খণ্ড/৩৫নং অধ্যায়] 🌷 সরলার্থ : বশিষ্ঠ বলিলেন- সেই সময় চন্দ্র লগ্নের স্বামী হয়ে নিজপুত্র বুধের সঙ্গেই লগ্নে স্থিত হবেন, রোহিণী নক্ষত্রের সঙ্গে তার যোগ হবে। চন্দ্র তথা তারাগণের যোগ‌ও উত্তম বলে গণ্য হবে। অগ্রহায়ণ মাসের অন্তর্গত সম্পূর্ণ দোষরহ

ধ্যান করার উপযুক্ত ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য কোনগুলি?

ছবি
  জ্ঞানবৈরাগ্যসম্পন্নঃ শ্রদ্দধানঃ ক্ষমান্বিতঃ । নির্মমশ্চঃ সদোৎসাহি ধ্যাতেত্থং পুরূষঃ স্মৃতঃ ॥৫৮॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বায়বীয়সংহিতা/উত্তরখণ্ড/৩৭নং অধ্যায়] 🌷সরলার্থ -  যিনি জ্ঞান ও বৈরাগ্য দ্বারা সম্পন্ন, শ্রদ্ধালু, ক্ষমাশীল, মমতারহিত তথা সদা উৎসাহিত পুরূষকে(সাধক/সাধিকা ব্যক্তিকে) ধ্যাতা বলা হয় অর্থাৎ তিনি ধ্যান করতে সফল হবেন। 🌷সিদ্ধান্ত -   জ্ঞান-বৈরাগ্য  দ্বারা সম্পন্ন, শ্রদ্ধালু, ক্ষমাশীল, মমতারহিত ও সদা উৎসাহিত ব্যক্তি ধ্যান করার যোগ্য। লেখনীতে - © Namitaroy (issgt) 🚩 কপিরাইট ও প্রচারে- International shiva shakti gyan tirtha-ISSGT

দয়ানন্দ সরস্বতীর অশ্লীল বেদ ভাষ্যের খণ্ডন পর্ব - ১

ছবি
দয়ানন্দ কৃত যজুর্বেদভাষ্য - ১ [দয়ানন্দ সরস্বতীর হিন্দি যজুর্বেদ ভাষ্যের ছবি]  হিন্দি ভাষায় দয়ানন্দ সরস্বতী যেভাবে লিখেছেন সেটি এখানে প্রথমে দেখানো হল 👇   पूषणं वनिष्ठुनान्धाहीन्स्थूलगुदया सर्पान्गुदाभिर्विह्लुत आन्त्रैरपो वस्तिना वृषणमाण्डाभ्यां वाजिनग्वगं शेपेन प्रजाग्वं रेतसा चाषान् पित्तेन प्रदरान् पायुना कूश्माञ्छकपिण्डैः ॥   - यजुर्वेद (अध्याय २५ मंत्र ७) दयानंद अपने यजुर्वेदभाष्य में इस मंत्र का अर्थ यह लिखते हैं, हे मनुष्यों! तुम मांगने से पुष्टि करने वालों को स्थूल गुदेंद्रियों के साथ वर्तमान, अंधे सर्पों को गुदेंद्रियों के साथ वर्तमान विशेष कुटिल सर्पों को आंतों से, जलों को नाभि के नीचे के भाग से, अंडकोष को आंडों से, घोडे के लिंग और वीर्य से संतान को, पित्त से भोजनों को, पेट के अंगो को गुदेंद्रिय और शक्तियों से शिखावटों को निरंतर लेओं । এবার দেখুন বাংলায় 👇 পূষণং বনিষ্ঠুনান্ধাহীন্স্থূলগুদয়া সর্পান্গুদাভির্বিহ্লুত আন্ত্রৈরপো বস্তিনা বৃষণমাণ্ডাভ্যাং বাজিনগ্বগং শেপেন প্রজাগ্বং রেতসা চাষান্ পিত্তেন প্রদরান্ পায়ুনা কূশ্মাঞ্চকপিণ্ডৈঃ ॥  - যজুর্বেদ/ অধ্যায় ২৫/ মন্ত্র নং ৭ দয

ধ্যানের প্রয়োজন কী?

ছবি
  বিমুক্তিঃ প্রতয়ঃ পূর্বঃ প্রত্যযশ্চাণিমাদিকম্ । ইত্যেতদ্ দ্বিবিধং জ্ঞেযং ধ্যানস্যাস্য প্রযোজনম্ ॥৫৬॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বায়বীয়সংহিতা/উত্তরখণ্ড/৩৭নং অধ্যায়] 🌷সরলার্থ -   ধ্যানের দুটি প্রয়োজন রয়েছে, প্রথম প্রয়োজন হল মোক্ষ ও দ্বিতীয় অণিমা আদি সিদ্ধির উপলব্ধি। 🌷সিদ্ধান্ত -  মোক্ষ ও অণিমা(যোগবলে শরীরকে অনুতুল্য সূক্ষ্ম করার শক্তি) আদি সিদ্ধি উপলব্ধির জন্য ধ্যান করা উচিত। লেখনীতে - © Namitaroy (issgt) 🚩 কপিরাইট ও প্রচারে- International shiva shakti gyan tirtha-ISSGT

কার ধ্যান করা উচিত?

ছবি
  সর্বমন্যৎপরিত্যয্য শিব এব শিবংকরঃ ॥৫৩॥ পরো ধ্যেযোৎধিদেবেশঃ সমাপ্তাথর্বণী শ্রুতি। তথা শিবা পরা ধ্যেযা সর্বভূতগতৌ শিবৌ ॥৫৪॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বায়বীয়সংহিতা/উত্তরখণ্ড/৩৭নং অধ্যায়] 🌷সরলার্থ -  অন্য সবকিছু ছেড়ে কেবল কল্যাণকারী পরমদেব দেবেশ্বর শিবের‌ই ধ্যান করা উচিত। ইনি(পরমেশ্বর শিব‌ই) সকলের পরম ধ্যেয়, ইহা অথর্ববেদের অন্তিম নির্ণয়। এইপ্রকারে শিবা দেবীও পরম ধ্যেয়। শিব আর শিবা‌-ই এই সম্পূর্ণ ভূতে ব্যাপ্ত রয়েছে। 🌷সিদ্ধান্ত -  পরমেশ্বর শিব ও তার শক্তি পরমেশ্বরী শিবা-‌ই পরম ধ্যেয়। সর্বদা শিব-শিবার ধ্যান করা উচিত। লেখনীতে - © Namitaroy (issgt) 🚩 কপিরাইট ও প্রচারে- International shiva shakti gyan tirtha-ISSGT

ধ্যান কাকে বলে?

ছবি
 ধ্যৈ চিন্তাযাং স্মৃতো ধাতুঃ শিবচিন্তা মুহুর্মুহু ॥৪১॥ অব্যাক্ষিপ্তেন মনসা ধ্যানং নাম তদুচ্যতে ॥৪২॥ [তথ্যসূত্র - শিবমহাপুরাণ/বায়বীয়সংহিতা/উত্তরখণ্ড/৩৭নং অধ্যায়] 🌷সরলার্থ -   ধ্যানে "ধৈ চিন্তায়াং" -কে ধাতু(ক্রিয়ার মূল) বলা হয় অর্থাৎ ধ্যেয -এর ধ্যান করাই হল ধ্যানের মূল ক্রিয়া। বিক্ষেপ রহিত চিত্ত দ্বারা বারংবার পরমেশ্বর শিবের চিন্তনকেই ধ্যান বলা হয়। 🌷সিদ্ধান্ত -   সকল ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রন করে ধ্যেয অর্থাৎ ধ্যানের একমাত্র বিষয় পরমেশ্বর শিবের চিন্তা করাই হল ধ্যান। শিব ছাড়া অন্য কোনো কিছুর চিন্তাকে প্রকৃত ধ্যান বলা যায় না, এটিই শিবমহাপুরাণের নির্দেশ । লেখনীতে - © Namitaroy (issgt) 🚩 কপিরাইট ও প্রচারে- International shiva shakti gyan tirtha-ISSGT

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমবার ব্রত বিধি ও মাহাত্ম্য (শৈবপুরাণোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ১ (মূলপূজা)

বৃহৎ শিবার্চন বিধি পুস্তক (শৈব আগমোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ২ (প্রহরপূজা)

ত্রিপু্রোৎসব দীপপ্রজ্জ্বলন রীতি – স্কন্দমহাপুরাণোক্ত