খ্রিষ্টানদের দ্বারা সনাতনী হিন্দুদের ধর্মান্তকরণ ও নৃশংস হত্যার বিরুদ্ধে শৈব বীরেদের দ্বারা প্রতিরোধ গড়ে তোলবার ইতিহাস

Shaiva History in Goa


নমঃ শিবায় ॥

বর্তমান সময়ে অনেক অশৈব ব্যক্তি প্রশ্ন তুলে কটুক্তি করে জিজ্ঞাসা করে — সনাতন ধর্ম রক্ষার্থে শৈবদের কি বিন্দুমাত্র কোনো ভূমিকা ছিল ? 

এই প্রশ্নের উত্তর দেবার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছি ।

বর্তমান সনাতনী হিন্দুদের জানা উচিত যে, অতীত কালে

একমাত্র ‘শৈব’রাই হিন্দু সনাতনধর্মের ‘তীক্ষ্ণ তরবারি’ হিসাবে পরিচিত, যখনই ধর্মের নাশ করবার জন্য অধর্ম হয়েছে, ধর্মের প্রতি হুমকি উঠেছে তখনই শৈবরা উঠে এসে শত্রুকে তাদের জায়গা দেখিয়ে দিয়েছিলেন, সনাতনধর্মের এই শৈবদের ভীষন ভয় পায় শত্রুরা । খ্রিস্টধর্ম রিলিজিয়ন প্রথম দিন থেকেই হিন্দুদের ধর্মান্তরিত করার জন্য খুব চেষ্টা করেছে কিন্তু তাদের এবং তাদের লক্ষ্যের মধ্যে কী বা কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তা হচ্ছে শৈব বীরেরা, তার ই কিছু ঘটনা আমরা ইতিহাস থেকে তুলে ধরেছি

শৈব সনাতন ধর্মের জয়

শিবঃ ॐ তৎ সৎ ॥

________________________________________________

১৫২৮ সালে গোয়ায় বসবাসকারী সারস্বত ব্রাহ্মণ তথা নিরিহ হিন্দুদের উপর মর্মান্তিক ভাবে ভয়ঙ্কর অত্যাচার করে খ্রিষ্টান মতবাদে পরিবর্তন করবার কাজ করেছিলেন সেন্ট জেভিয়ার্স, তার‌ই সাথে হিন্দু সনাতনী দের মন্দির গুলি ভেঙ্গে তার উপর গীর্জা গড়ে তুলেছিল — 

• প্রমাণ রয়েছে 👉The Goa Inquisition নামক পুস্তকে। 

📓পুস্তকটির চিত্র দেওয়া হল 👇


নিরিহ হিন্দু সনাতনীদের নৃশংস ভাবে হত্যা করেছিল খ্রিষ্টানরা, তার কিছু অঙ্কিত চিত্র দেওয়া হল —



________________________________________________


♦️ খ্রিস্টানেরা সনাতনীদের উপর এইরকম ভয়ংঙ্কর অত্যাচার করবার জন্য উচিত প্রতিশোধ নিয়েছিলেন শৈব বীরেরা —


(ক) শৈব রাজা সানকিলি (জাফনা রাজ্য) সনাতনী হিন্দুদের ওপর খ্রিস্টানদের নিপীড়ন এবং যারা এই ঘটনার সহানুভূতি প্রকাশ করেছিল  তাদেরকে তার অঞ্চল থেকে বহিষ্কার করেছিলেন —




 উপরোক্ত ছবির বাংলা সার সংক্ষেপ — পোর্তুগিজ স্ট্র্যাগলারদের যেখানেই তারা পেয়েছিল তাদের হত্যা করেছিল অনেক ক্যাথলিক যাজক, যারা মানুষকে খ্রিষ্টান মতবাদে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করেছিল, তাদেরও তরবারির আঘাত করা হয়েছিল এবং কোচিনের বিশপ অল্পের জন্য জাহাজে পালিয়ে প্রানে বেঁচে ছিল , যারা খ্রিস্টান হয়েছিলেন বা যারা পোর্তুগিজদের প্রতি সহানুভূতি দেখিয়েছিলেন, এমনকি তাদের সবাইকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল ।

________________________________________________


 


উপরোক্ত ছবির বাংলা সার সংক্ষেপ — পারাভা জাতিতে, ভারতের সংলগ্ন উপকূলে হিন্দুদের ক্যাথলিক ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে, ফ্রান্সিস জেভিয়ার, একজন স্প্যানিশ জেসুইট ধর্মপ্রচারক (তিনি 1622 সালে ক্যানোনিজ হয়েছিলেন) গোয়াতে তার প্রথম সফরে তিনি হিন্দুদের ওপর অত্যাচার ও ভয় দেখিয়ে প্রায় ছয়শতক হিন্দু কে ক্যাথলিক ধর্মে দীক্ষিত করেন এই ধর্মান্তরিত খ্রিস্টানদের তখন পোর্তুগিজ প্রজা হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল এবং তাদেরকে পোর্তুগিজদের ট্যাক্স দিতে বলা হয়েছিল। তার কর্তৃত্বের এই অপমান জাফনার রাজা সানকিলি কে এতটাই ক্রোধান্বিত করেছিল যে তিনি একটি সৈন্যবাহিনী নিয়ে মান্নারে যান এবং সেই সমস্ত খ্রিস্টানদের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন যারা হিন্দুদের ওপর এই নিকৃষ্টতম অত্যাচার করেছিলেন ।

________________________________________________


(খ) রামেশ্বরমের সেতুপোতির সনাতনী হিন্দুদের উপর খ্রিস্টান মিশনারিদের দ্বারা নির্মম নিপীড়নের জনপ্রিয় ঘটনা —



________________________________________________

(গ) তিরুমালা নায়কের (১৬২৩-১৬৫৯) রাজত্বকালে শিবপ্রকাশ এবং কুমারগুরুপার শৈব কবিরা “যীশুমত নিরাকরণম্” (খ্রিস্টমত প্রত্যাখ্যান) নামে একটি রচনা রচনা করেন এবং খ্রিস্টান ও মুসলমানদের বিতর্কে পরাজিত করেন — 


________________________________________________


(ঘ) আরমুকা নাভালার 19 শতকের একজন শৈব সাধক যিনি শৈব সিদ্ধান্তের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং তামিলনাড়ু ও শ্রীলঙ্কা থেকে খ্রিস্টানদের প্রভাব নির্মূল করেছিলেন — 





♦️ শৈব আচার্য শ্রী আরামুকা নাভালার জীর চিত্র —

শ্রী আরামুকা নাভালার শৈবাচার্য জী

আরো জানুন 👉 আরামুকা নাভালার

________________________________________________


(ঙ) শঙ্করা পণ্ডিতর খ্রিস্টবিরোধী সাহিত্য অব্যাহত রেখেছিলেন। খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে বিভূতি সঙ্গম এবং সাদুর বেদ সিদ্ধান্ত সভা-এর মতো শৈব দল, তার নিজের শৈব পরিপালন সভা এখনও খ্রিস্টান রিলিজিয়নের বিরুদ্ধে সনাতন শৈবধর্ম রক্ষায় সক্রিয় রয়েছে — 



________________________________________________


(চ) 1896 সালে গঠিত দক্ষিণ ভারতের শৈব সিদ্ধান্ত সভা খ্রিস্টান ধর্মপ্রচারকদের ধর্মান্তরিতকরণের প্রতিরোধের উপায় তৈরি করেছিল —


________________________________________________


(ছ) খ্রিস্টানরা শৈব সাহিত্য এবং তিরুভাল্লুভার দাবি করেছিল এবং শৈবরা তাকে ডেকেছিল এবং তাকে এই বর্ণনাটি ফিরিয়ে নিতে বলেছিল, যখন তিনি অস্বীকার করেছিলেন, ধর্মপুরম আধীনাম শৈবমঠ থেকে খ্রিষ্বিটান মতবাদের বিরুদ্ধে শৈব সিদ্ধান্তকে রক্ষা করবার জন্য একটি খণ্ডন লিখেছিলে —



________________________________________________

📢 সত্য প্রকাশ — 

বর্তমান সময়ে হিন্দু হিন্দু করে ‘জয় শ্রী রাম’ বলে লাফালাফি করতে থাকা শাস্ত্র জ্ঞানহীন তথাকথিত সনাতনীরা অতীতকালে সনাতন ধর্মের প্রধান রক্ষক মহান শৈবদের বীরত্বের ইতিহাস সম্পর্কে বিন্দুমাত্র অবগত নয়, মোহম্মদ কে শ্রীকৃষ্ণের শাক্তাবেশ অবতার বলে প্রচারকারী ইসকনের মতো শিবনিন্দুক সংগঠনকে, রামকৃষ্ণ মিশনের মতো যীশুপূজক সংগঠন গুলিকে হিন্দুদের বড় আশ্রয় বলে প্রশ্রয় দিচ্ছে। 

যেখানে এই খ্রিস্টান রিলিজিয়ন ও ইসলাম আমাদের সনাতন ধর্মের চরম ক্ষতি করে গিয়েছে অতীত কাল থেকে, সেই সমস্ত অত্যাচারের কথা ভুলে গিয়ে তাদের সাথে সনাতন ধর্ম কে তালগোল পাকিয়ে সব এক বলে প্রচার করাকেই সনাতন ধর্ম বলে চিহ্নিত করবার চেষ্টা চলছে।

আমরা শিবভক্ত শৈব রা এই কারণেই সনাতন ধর্মের মধ্যে অপসংস্কৃতিকে মিশিয়ে প্রচারকারী সংগঠন গুলির ঘোর বিরোধীতা করি।

কিন্তু, দুঃখের বিষয় হল হিন্দু বলে যারা নিজেদের দাবী করে, তারা শৈবদের এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে গভীর ভাবে চিন্তা করে না দেখেই শৈবদের দোষারোপ করে।

শৈবরা প্রাচীন কাল থেকে এইসব খ্রিস্টান মিশনারিদের হাত থেকে সনাতনী দের রক্ষা করে চলেছে। 

বর্তমানে শিবনিন্দা করে করে শিবভক্তদের বৈষ্ণব তথা ইসকনি, স্মার্ত বানিয়ে ফেলা হচ্ছে, ফলে শৈবদের আদর্শ মেনে সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করবার জন্য শৈবদের সংখ্যা দিনে দিনে কমে যাচ্ছে । 

স্মার্ত কট্টরপন্থী ব্রাহ্মণ্যবাদী হবার কারণে হিন্দু দের মধ্যে ব্রাহ্মণ শুদ্র নিয়ে ভেদাভেদ শিখিয়ে সনাতন ধর্মের সনাতনী সমাজকে ভেদাভেদ শেখাচ্ছে। 

এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে শূদ্রদের বৌদ্ধ, মুসলিম ও খ্রিস্টানেরা ধর্মান্তরিত করে নিচ্ছে। 

ফলে সনাতন ধর্ম থেকে সনাতনী দের সংখ্যা কমে চলেছে।

ইসকনিরা শাস্ত্রের অপব্যাখ্যা করে ভুলভাল বুঝিয়ে, মানুষকে সেই নকল মতবাদের উপর নির্ভর করাচ্ছে, ইসকনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যাওয়ায় সমাজে সেইসব নকল পুস্তক প্রকৃত পুস্তক হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। তা দেখে ধীরে ধীরে সনাতনী সমাজ মনে করছে এগুলি হয়তো প্রকৃত শাস্ত্র। আর ঠিক তখন‌ই সেইসব নকল পুস্তকের উপর বৌদ্ধ খ্রিস্টান মুসলিমেরা প্রশ্ন তুলছে। তখন জবাব দেওয়ার মতো কেউ থাকেনা। এরফলে বহু সনাতনী বিভ্রান্তিতে ভোগেন, অনেকে বৌদ্ধ মুসলিম বা খ্রিস্টান হয়ে যান, কেউবা নাস্তিক হয়ে যান ।

এভাবেই সনাতন ধর্ম থেকে সনাতনীদের সংখ্যা কমে চলেছে।

কিন্তু, এসব নিয়ে গভীরভাবে ভাববার মতো বুদ্ধি বর্তমান সমাজের হিন্দুদের নেই। বর্তমান কালের হিন্দুদের একটাই কথা সবাইকে একসাথে নিয়ে চলো। কিন্তু এই মূঢ় মস্তিষ্ক সম্পন্ন ব্যক্তিরা বুঝতে চায় না যে, যাদের নিয়ে চলবো তারা সকলেই তো সনাতন ধর্মেরই ক্ষতি করে চলেছে, তাহলে কাদের একসাথে নিয়ে চলার কথা ভাবা হচ্ছে ?

একমাত্র শিবভক্ত শৈবরাই চিরকাল সনাতন ধর্মের সম্মান বজায় রেখেছে। খ্রিস্টান বা মুসলিম বৌদ্ধ বা জৈন কারোর সাথে সনাতন ধর্ম কে মিশিয়ে মিশ্রসংস্কৃতি প্রচার করে ধর্মের নাশ করেনি।

তাই ইতিহাসের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই খ্রিষ্টানদের দমিয়েছে শৈবরা। 

যারা শৈবদের প্রশ্ন করে যে, আপনাদের শৈবদের তো কোনো অস্তিত্ব ই নেই, আপনারা কি করেছেন সনাতন ধর্মের জন্য ?

তখন তাদের এই শৈব দের ইতিহাসের ঘটনা শুনিয়ে দেবেন। 

আর এটাও বলবেন, শৈবরা সবার সেরা ছিল, আছে, আর চিরকাল সেরা থাকবে।

কারণ, সনাতন ধর্ম পরমেশ্বর শিবের প্রকাশিত। আর তার বাহন বৃষভ নন্দী মহারাজ স্বয়ং সনাতন ধর্ম। তাই শিবের ধর্মের সম্মান রক্ষার্থে শৈবরাই চিরকাল লড়াই করে।

শৈবরা যেহেতু প্রাচীনকাল থেকেই সনাতন ধর্মকে শাস্ত্র যুক্তির দিক থেকেও রক্ষা করেছে এবং সশস্ত্র লড়াইয়েও রক্ষা করেছে তাই সনাতন ধর্মকে রক্ষার জন্য কোন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত সে বিষয়ে শৈবদের শেখানোর প্রয়োজন নেই, কারণ, বর্তমান সময়ের নামমাত্র হিন্দুরা সনাতন ধর্মের প্রাথমিক পরিচয় পর্যন্ত অবগত নয়, তাহলে তাদের কোনো যোগ্যতাই নেই শৈবদের কোনো কিছু শেখাবার। বরং বর্তমান কালের এই সকল হিন্দুর উচিত আদিসনাতনী শৈবদের কাছে সনাতন ধর্মের সঠিক জ্ঞান সম্পর্কে অবগত হয়ে প্রকৃত সনাতনী হয়ে ওঠা। 

ফাঁকা কলশীর মতো নিজে জ্ঞানহীন হয়ে মুখে শুধু ‘আমি হিন্দু, জয় শ্রী রাম' বলে আওয়াজ করলেই সনাতনী হ‌ওয়া যায় না। প্রকৃত সনাতনী হবার জন্য সনাতন ধর্মের শাস্ত্রের প্রক্যত সিদ্ধান্ত কে জেনে জ্ঞানী হতে হয়, নিজেদের বীরত্বের ইতিহাস সম্পর্কে অবগত থাকতে হয়। তারপর নিজেকে সনাতনী বলে গর্ব করা উচিত, জয় শ্রী রাম বলা উচিত, হর হর মহাদেব বলা উচিত।

 সনাতনীদের শিবজ্ঞানের আলোয় যতক্ষণ না কেউ আসতে পারছে ততক্ষণ ঐ অজ্ঞানীর মতো এসব বলে ফাঁকা আওয়াজ দিয়ে কোনো লাভ নেই।

ঐ অবস্থায় কেউ যদি সনাতন ধর্ম নিয়ে দুটো প্রশ্ন করে আর সেই ফাঁকা কলশীর মতো বাজতে থাকা ব্যক্তি যদি উত্তর না দিতে পারে তবে সেও ধর্মান্তরিত হতে পারে।

জ্ঞানের অভাবে সব অজ্ঞান অর্থাৎ অন্ধকার।

তাই শৈবদের যারা দোষারোপ করে তাদের একবার প্রাচীন ইতিহাসের দিকে তাকানো উচিত, সেই সময়ে সনাতনী বীর বলতে শৈবরাই ছিলেন । তারাই সময়ে সময়ে রক্ষা করেছেন সনাতন ধর্মকে। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী স্মার্ত, বৈষ্ণবেরা নব্যশাক্তরা নাস্তিক বৌদ্ধরা সেই মহান শৈবদের প্রাচীন ইতিহাস কে উপেক্ষা করে ইতিহাসের পাতা থেকে এই সকল ঘটনা মুছে ফেলেছে। এসবের চর্চা পর্যন্ত হয়না। যদি চর্চা হতো তাহলে খ্রিস্টানদের অত্যাচার ধরা পড়ে যেত, শৈবদের বীরত্ব জানতে পারতেন সনাতনীরা। আর এসব করলে শৈবদেরবিরোধী স্মার্ত,বৈষ্ণবেরা নিজেদের মহান দেখাতে সক্ষম হতো না, তাই এসব ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা হয়েছে সর্বদা। কিন্তু পরমেশ্বর শিবের কৃপায় আদি সনাতনী শৈবদের সেই গরিমায় পূর্ণ মহান ইতিহাস — সমগ্র বাংলা,ভারত তথা বিশ্বে পৌঁছে দেবার জন্য ISSGT গড়ে উঠেছে ।

ISSGT-র পক্ষ থেকে ভবিষ্যতে মহান শৈব বীরেদের বীরত্বের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশিত হবে ।

সমস্ত শৈব আচার্য ও শৈব রাজা ও বীরেদের চরণে আমার এই লেখা উৎসর্গ করলাম ।


________________________________________________


শৈব সনাতন ধর্ম সদা বিজয়তে 🚩 

হর হর মহাদেব 🚩 


✍️সত্য উন্মোচনে — শ্রী নন্দীনাথ শৈব আচার্য জী 

📓 তথ্য সহায়তায় — সুস্মিতা অধিকারী দেবীজী

© কপিরাইট ও প্রচারে — International Shiva Shakti Gyan Tirtha - ISSGT 



মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ