কুমার রূপে পরমেশ্বর শিব করলেন — বিষ্ণুর বরাহ অবতার নিগ্রহ (সংহার)


॥ ॐ নমঃ শিবায় ॥

ভূমিকা ঃ

পরমেশ্বর শিব এই জগত কে রক্ষা করবার জন্য বহু লীলা করেছেন, তার মধ্যে বিষ্ণু অবতার গুলির সংহার করবার লীলা অন্যতম । এই প্রবন্ধে শ্রীবিষ্ণুর বরাহ অবতারকে সংহার করবার বিষয়ে স্কন্দমহাপুরাণের শঙ্করসংহিতার শিবরহস্যখণ্ডের উপদেশখণ্ডের ৬৪ অধ্যায়ের মধ্যে ৬৬-৭২ নং শ্লোকে যে কাহিনি উল্লেখিত হয়েছে, আমি তা শ্লোক সহ অনুবাদ উপস্থাপন করলাম। ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ প্রবন্ধ টি পড়ুন ।

________________________________________________


কুমার রূপে পরমেশ্বর শিব করলেন — বিষ্ণুর বরাহ অবতার নিগ্রহ (সংহার)

[তথ্যসূত্র : স্কন্দমহাপুরাণ/শঙ্করসংহিতা/শিবরহস্যখণ্ড/উপদেশখণ্ড/৬৪ অধ্যায়/৬৬-৭২ নং শ্লোক]


বরাহাবতারনিগ্রহঃ


একদা পীড়িতা দেবা হিরণ্যাক্ষেম বৈরিণা ।

বিষ্ণুং শরণমভ্যেত্য সমাচখ্যুস্ততো ভয়ম্ ॥ ৬৬

অর্থ — একবার, দেবতারা হিরণ্যক্ষ নামে এক রাক্ষস দ্বারা যন্ত্রণা ভোগ করেছিলেন। তারা দুর্দশা গ্রস্ত হয়ে ভগবান বিষ্ণুর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন এবং নিজেদের এই মহাভয়ের কথা তাঁকে জানিয়েছিলেন ॥ ৬৬


দত্বা তু তেষামভয়মসুরারিঃ সুরাগ্রণীঃ ।

বারাহং রূপমাসাদ্য ব্রহ্মনাসাপুটাগ্রতঃ ॥ ৬৭

অর্থ — তাদের অভয়ের আশ্বাস দিয়ে, দেবতাদের অগ্রণী ! অসুরদের শত্রু ! বিষ্ণুদেব  বরাহ (শূকরের) অবতার রূপ ধারণ করেছিলেন এবং (লীলাবশত) ব্রহ্মার নাকের অগ্রভাগ থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন ॥ ৬৭


হিরণ্যাক্ষমৌ হত্বা মগ্নামভ্যুজ্জহার গাম্ ।

তেন গর্বেণ স হরিরর্ণবানাং চ ভেদনম্ ॥ ৬৮

সপ্তানাং ভূধরাণাং চ চকার সুমহদ্বপুঃ ।

দৃষ্ট্বা তত্তাদৃশং বিষ্ণুং দেবা সব্রহ্মকাস্তদা ॥ ৬৯

ব্যজিজ্ঞপন্মহেশায় বরাহাদ্ভয়মাগতম্ ।

ততো দেবাদিদেবোঽপি বরাহস্যাস্য নিগ্রহে ॥ ৭০

অর্থ —  হিরণ্যক্ষকে হত্যা করার পর, তিনি (বিষ্ণু) জলের গভীরে ডুবে থাকা পৃথিবীকে উদ্ধার করেছিলেন এবং তাকে তার যথা স্থানে ফিরিয়ে এনেছিলেন। তবে, এই মহান কৃতিত্বের কারণে, বিষ্ণু গর্বে অভিভূত হয়ে পড়েন। তিনি বিশাল বরাহ রূপে সাত সমুদ্রে অশান্তি সৃষ্টি করে এবং পাহাড় ভেঙে ফেলেন। 

 এই দেখে, ব্রহ্মা এবং অন্যান্য দেবতারা আবার ভয়ে ভীত হয়ে পড়েন এবং ক্রোধী বরাহের দর্প‌ সম্পর্কে জানাবার মহেশ্বরের কাছে যান। ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করার জন্য, সমস্ত দেবতার পরম প্রভু দেবাদিদেব মহাদেব বরাহকে নিগ্রহ করে (শাস্তি) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ॥ ৬৮-৭০


সন্দিদেশাত্মনঃ পুত্রং সুব্রহ্মণ্যং শিশুং প্রভুঃ ।

তদাজ্ঞয়া কুমারোঽপি বরাহং পর্বতাকৃতিম্ ॥ ৭১

অর্থ — তারপর, ভগবান (শিব) তাঁর পুত্র, তরুণ সুব্রহ্মণ্যকে (কার্তিকেয়) শুয়োরটিকে দমন করার নির্দেশ দেন। তাঁর পিতার আদেশ অনুসরণ করে, কুমার (কার্তিকেয়) পাহাড়ের মতো বিশাল এক প্রাণী ধারণকারী বরাহের মুখোমুখি হন ॥ ৭১


জগ্রাহ শৃঙ্গে হস্তাভ্যাং পরিভ্রাম্য চ লীলয়া ।

সংহত্য শৃঙ্গমস্যৈকং নিদধে সন্নিধৌ বিভোঃ ॥ ৭২

অর্থ —  তিনি (কার্তিকেয়) তাঁর হাত দিয়ে বরাহের দাঁতটি ধরেন এবং যেন খেলার ছলে জোরে ঘুরিয়ে বরাহের একটি দাঁত উপড়ে ফেলেন। তারপর তিনি সেই দাঁতটি নিয়ে বিভো মহেশ্বরের সামনে উপস্থাপন করলেন ॥ ৭২


কপর্দগতচন্দ্রাংশং দ্বিতীয়মিতি শঙ্করঃ ।

দধাবাভরণত্বেন দেবানামপি পশ্যতাম্ ॥ ৭৩

অর্থ —  সমস্ত দেবতার উপস্থিতিতে, তিনি অলংকার হিসেবে নিজের কণ্ঠে দাঁত টি সাজিয়েছিলেন, মহাদেবের জটায় অর্ধচন্দ্র ইতিমধ্যেই জ্বলছিল, আর দাঁতটিও যেন দ্বিতীয় আরেকটি চন্দ্রের মতো দেখাচ্ছিল ॥ ৭৩


অঙ্কমারোপ্য তং পুত্রং লালয়ামাস হৃষ্টধীঃ ।

ব্রহ্মাদয়োঽথ বিবুধা নমস্কৃত্বা যথাযথম্ ॥ ৭৪

অর্থ — এরপর পরমেশ্বর শিব আনন্দের সাথে তাঁর প্রিয় পুত্র (স্কন্দ/কার্তিকেয়) কে নিজের কোলে রেখে স্নেহবশত তাঁর সাথে খেলা করতে লাগলেন। ব্রহ্মা এবং অন্যান্য দেবতারা তখন শ্রদ্ধাসহ পরমেশ্বর শিবকে যথাযথভাবে প্রণাম করে নিজস্থানে ফিরে গেলেন  ॥ ৭৪


জগ্মুর্দেবং তথা বিষ্ণুর্বীতমোহঃ স উত্থিতঃ ।

পুনশ্চ পূর্ববদ্দেবং সমারাধ্যায় নির্বৃতিম্ ॥ ৭৫

অর্থ — ইতিমধ্যে, বিষ্ণু চেতনা ফিরে পেয়ে এবং মোহ থেকে মুক্ত হয়ে, পূর্বের মতোই নিজের আরাধ্য মহাদেবের উপাসনা করেন এবং মানসিক শান্তি লাভ করেন ॥ ৭৫


------------------------------------------------------------------------------------------


[লক্ষণীয় বিষয় :  বরাহ অবতার কে সংহার করবার জন্য স্বয়ং পরমেশ্বর শিব নিজে যাননি, বরং তার স্বরূপভূত পুত্র  ‘কুমার কার্তিকেয়’ জী কে আদেশ দিয়েছিলেন।  কার্তিকেয় জী বরাহরূপী বিষ্ণুর দাঁত ধরে উৎপাটন করে নিয়ে পরমেশ্বর শিবের কাছে উপস্থিত হন, সকল দেবতারা ঐ বরাহ অবতারের দাঁত কে অলংকার হিসেবে ধারণ করবার জন্য প্রভু শিবের কাছে প্রার্থনা করেন, তখন পরমেশ্বর শিব সেটি নিজের গলায় অলংকার হিসেবে ঝুলিয়ে রেখে ধারণ করেন । এই দৃষ্টান্তমূলক কাহিনীর দ্বারা সমাজ এই শিক্ষা পাবে যে, যত‌ই শক্তিশালী হও, অহংকার কোরো না, অহংকার করলেই পরমেশ্বর সেই অহংকার বিনাশ করবেন। তাই সদা সর্বদা অহংকার থেকে দূরে থাকো। শিবের মুণ্ডমালার কেন্দ্রীয় স্থানে অলংকার হিসেবে থাকা বরাহের দাঁত টি হল সেই অহংকার বিনাশের প্রতীক হিসেবে সমগ্র সমাজের কাছে আদর্শ উদাহরণ।]

________________________________________________


⬛  বরাহ অবতার কে সংহার বিষয়ে লিঙ্গমহাপুরাণ থেকে 

নৃসিংহ যখন অহংকার করে নিজেকে মহাদেবের থেকে শ্রেষ্ঠ বলে দাবী করছিলেন, তখন ভগবান বীরভদ্র নৃসিংহরূপী বিষ্ণু কে উত্তর দিতে গিয়ে বলেন —

বিস্মৃতং কিম্ তদংশেন দুষ্টোৎপাতনপীড়িতঃ ॥ ৪৭

বারাহবিগ্রহস্তেউদ্য সাক্রোশং তারকারিণা ।..॥ ৪৮

[তথ্যসূত্র — লিঙ্গ মহাপুরাণ/পূর্বভাগ/অধ্যায় ৯৬]

অর্থ  তাঁর (রুদ্রের) অংশস্বরূপ থেকে জন্ম নেওয়া তারকাসুর-বিরোধী কার্ত্তিকেয় অত্যন্ত ক্রোধে আপনার বরাহ অবতারের দাঁত উপড়ে নেন, ফলে আপনাকে খুব কষ্ট হয়েছিল ; এটাও কি আপনি ভুলে গেছেন ? ॥ ৪৬-৪৭




⬛  বরাহ অবতার কে সংহার বিষয়ে স্কন্দমহাপুরাণ থেকে — 

আরো একটি প্রমাণ 👇

নৃহরিং শরভাকারঃ সমহাষীন্ন চেদ্ভবান্ ।

স এব সংহরেদ্বিশ্বঃ হিরণ্যকশিপোরপি ॥ ৪১৭

ত্বমাচক্রক্ষঃ কল্পাদ্ধৌ কৈবৰ্ত্তো মৎস্যকচ্ছপৌ

হরিং বদ্ধাহিয়াট সূত্রৈর্নৃসিংহমথ শূকরম ॥ ৪১৮

একোনে পদ্মসাহস্রে স্বনেত্রেণ কৃতার্চনম্ ।

শূলিন সুদর্শনং দত্ত্বা দৈতাদ্বিষমতূতৃষঃ ॥ ৪১৯

[তথ্যসূত্র — স্কন্দমহাপুরাণ/মহেশ্বরখণ্ড/অরুণাচল মাহাত্ম্য/উত্তরার্দ্ধ/অধ্যায় ১৬]

অর্থ — হে মহাদেব ! আপনি যদি শরভাকার ধারণ করিয়া নৃ-হরিকে সংহার না করতেন, তবে সেই নৃ-হরি হিরণ্যকশিপু এমন কি সমস্ত বিশ্বকেই নিহত করে দিতেন। আপনি কৈবর্ত্ত হয়ে কল্পপর্যন্ত মৎস অবতার ও কচ্ছপকে আকর্ষণ করে বধ করেন এবং নৃসিংহ, বরাহ প্রভৃতি রূপধারী, স্বনেত্ররূপ একোনসহস্র পদ্ম দ্বারা কৃত শিবার্চনরত হরিকে অহিরাজ-সূত্র দ্বারা বন্ধন করে তাকে আপনি সুদর্শন চক্র প্রদান করে দেবতাদের সন্তোষ বিধান করেছেন।


অনান্য শাস্ত্রে, পরমেশ্বর শিবের দ্বারা কূর্ম অবতার সংহারের প্রমাণ — 

বেদ প্রমাণ 

বেদোক্ত মুক্তিকা উপনিষদের বচন অনুসারে বেদের মূল ১০৮ উপনিষদের মধ্যে অন্যতম হল শরভ উপনিষদ। অর্থাৎ (বেদ) শ্রুতিশাস্ত্র শরভ উপনিষদের ১৩ নং মন্ত্রেও এই কাহিনীর সমর্থন করেই বেদবাক্য উপস্থিত রয়েছে, দেখুন —

যো মত্স্যকূর্মাদিবরাহসিংহান্বিষ্ণুং ক্রমন্তং বামনমাদিবিষ্ণুম্ ।

বিবিক্লবং পীড্যমানং সুরেশং ভস্মীচকার মন্মথং যমং চ ।

তস্মৈ রুদ্রায নমো অস্তু ॥ ১৩ 

(অথর্ববেদ/শরভ উপনিষদ/১৩নং মন্ত্র)

অর্থ — যিনি শ্রীবিষ্ণুর মৎস, কূর্ম, বরাহ, নৃসিংহ এমনকি বামন অবতারকেও পীড়া দান পূর্বক পরাজিত করেছিলেন সেই মন্মথ(কামদেবের)কে ভস্মকারী সকলের যমরূপী সুরেশ্বর ভগবান রুদ্র(শিব)কে প্রণাম করি ॥১৩


মহাশ্রুতি শৈবাগম থেকে প্রমাণ 

মৎস্যকূর্মবরাহাদিনারসিংহাদিকান পুরা ।

অবতারাত্ মহাবিষ্ণোঃ সংহৃত্য পরমেশ্বরঃ ॥ ৩৬ ॥

তত্তত্কল্পেষু ভুষাং চ তত্তদঙ্গান্যকল্পয়ত্ ।

হরিধ্বংসীতি লোকেষু ততঃ খ্যাতিং গতঃ শিবঃ ॥ ৩৯ ॥ 

[মহাশ্রুতি সূক্ষ্মাগম/ক্রিয়াপাদ/দ্বিতীয়ঃ পটলঃ]

অর্থ – অতীতে মহাবিষ্ণুর মৎস, কূর্ম, বরাহ এবং নরসিংহ অবতারকেও পরমেশ্বর শিব সংহার করেছিলেন ॥৩৬

বিভিন্ন কল্পে পরমেশ্বর শিব শ্রীবিষ্ণুর এসব অবতারদের হত্যার পরে তাদের বিভিন্ন অঙ্গ নিজের আভূষণ ও অলঙ্কার হিসেবে ধারন করতেন। এরপর থেকেই মহেশ্বর শিব সমগ্র লোকে ‘হরিধ্বংসী’ রূপে আখ্যায়িত হন ॥৩৯


🔻বাতুলশুদ্ধাখ্য আগম মতেও মহেশ্বরের ২৫ টি লীলাবিগ্রহের মধ্যে ১৩ নং বিগ্রহটিই হল – হরিধ্বংসী। প্রমাণ দেখুন -

ত্রয়োদশং হরিধ্বংসী ত্বর্ধনারী চতুর্দশম্ ।[মহাশ্রুতি বাতুলশুদ্ধাখ্য আগম – প্রথমঃ পটলঃ – ১২৯ নং মহামন্ত্র]


🔘 তামিল শৈবশাস্ত্র ‘Sivaparakramam’(শিবপরাক্রমম্‌) অনুযায়ী মহেশ্বরের ৬৪ টি লীলা বিগ্রহের মধ্যে একটি বিগ্রহ হল -  বরাহ সংহার মূর্তি 

🔖নীলকন্ঠ শিবাচার্য জী তার রচিত ক্রিয়াসার গ্রন্থে এই বরাহ অবতার নিগ্রহ প্রসঙ্গ  উল্লেখ করেছেন ।


________________________________________________

সিদ্ধান্ত

 শৈব আগম ও বেদ যখন নিজেই বিষ্ণুর বিভিন্ন অবতার কে শিবের দ্বারা সংহার হয়েছে বলে স্বীকার করেছে, তখন প্রত্যেক সনাতনী কে এই বিষ্ণুঅবতারগুলিকে সংহার করবার কাহিনীকে সত্য বলে গ্রহণ ও মান্য করতেই হবে। কারণ বেদ সম্মত যে কোন কাহিনী সর্বদাই সর্বপ্রথম এবং সর্বোচ্চ হিসেবে গ্রহণযোগ্য। বেদ বিরুদ্ধ কোন কাহিনী বা মত গ্রহণযোগ্য নয়।

আর বেদানুসারে শৈবাগম সর্বোচ্চ তথা অন্তিমসার সিদ্ধান্তদায়ী, অর্থাৎ যখন শৈবাগম কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তখন তা আর কোনোভাবেই খণ্ডন বা অগ্রহণযোগ্য হবে না ।

________________________________________________

________________________________________________


শ্রী বরাহেশ্বর শিব মন্দিরের বর্তমান ঠিকানা 

Current location of Varaheeswarar Mandir


  বরাহ অবতাররূপী বিষ্ণু যে স্থানে পরমেশ্বর শিবের আরাধনা করেছিলেন, সেই কাঞ্চীপুরমে স্থিত শিবমন্দিরটি আজ‌ও বিদ্যমান রয়েছে । বর্তমানে তার নাম ‘বরাহেশ্বর’ , যা বর্তমান ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের কাঞ্চীপুরমে অবস্থিত।


ঠিকানা :

Sri Varaheeswarar Temple

  ஶ்ரீ வராஹீஸ்வரர் சிவாலயம்

1, GOPURA St, Damal, Tamil Nadu 631551  (India)

এখানে ক্লিক করে Location দেখুন 👇 

Varaheeswarar Temple, Thirukachur

 

শ্রী বরাহেশ্বর শিবমন্দির খোলার সময় -

এই মন্দিরটি সকাল ৮.০০ টা থেকে দুপুর ১২.০০ টা এবং বিকেল ৫.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

________________________________________________

পরমেশ্বর শিবের কন্ঠ মালাতে বরাহের অর্ধচন্দ্রাকৃতি দাঁত রয়েছে



বরাহেশ্বর শিবমন্দির (বাইরের থেকে সম্মুখভাগের দৃশ্য)








________________________________________________

এখানেই এই প্রবন্ধ টি সমাপ্ত হল ।


বরাহ অবতার রূপে শ্রীনারায়ণের জয়

বরাহসংহারি পরমেশ্বর শিবের জয়

শিবপুত্র শ্রীকার্তিকেয় ভগবানের জয়

শৈব সনাতন ধর্ম সদা বিজয়তে 🚩 

হর হর মহাদেব 🚩 


লেখনীতে — ©শ্রী নন্দীনাথ শৈব আচার্য জী 

কপিরাইট ও প্রচারে — International Shiva Shakti Gyan Tirtha - ISSGT



মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ