পোস্টগুলি

মে, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পার্বতী দেবীই ত্রিপুরাসুন্দরী রূপ ধারণ করেন

ছবি
  যোবৈ পার্ব্বতীঃ স ভগবতী যশ্চ ত্রিপুরাসুন্দরীস্তস্মৈ বৈ নমোনমঃ ॥২০ [রেফারেন্স - মহাপার্বতী রহস্য/শক্তিখণ্ড/৭ম অধ্যায়]  ☘️ সরলার্থ - যিনি ত্রিপুরাসুন্দরীরূপ ধারন করে অন্তহীন জগৎ প্রতিপালন করছেন, সেই অদ্বিতীয়া ভগবতী শ্রীপার্বতী কে পুনঃ পুনঃ প্রণাম করি ॥২০

পরমেশ্বর শিবের শরভেশ্বর স্বরূপ ধারণ ও নৃসিংহ দমন

ছবি
ব্রহ্মার কাছ থেকে বরদান পেয়ে হিরন্যকশিপু দেবতা ও ঋষিদের উপর অত্যাচার করতে লাগলেন। নিজ পুত্র হরিভক্ত প্রহ্লাদকে দ্বেষ করতে প্রারম্ভ করলে শ্রীবিষ্ণু ক্রোধিত হয়ে নৃসিংহ শরীরে প্রকট হন (বিকরাল তথা ভয় দায়ক রূপ) এবং হিরন্যকশিপুকে বধ করেন। কিন্তু বধ করার পর‌ও নৃসিংহদেবের ক্রোধের অগ্নিজ্বলা শান্ত না হ‌ওয়ায় ব্রহ্মদেব ও অন্যান্য দেবতারা প্রহ্লাদকে নৃসিংহের কাছে পাঠালেন নৃসিংহ প্রহ্লাদকে হৃদয়ে লাগালেন যার দ্বারা তার হৃদয় শান্ত হলেও ক্রোধের জ্বালা শান্ত হতে পারেনি। দেবতারা শিবের শরণে গিয়ে শিবের স্তুতি করতে লাগলেন। জগৎ রক্ষার স্বার্থে শিব প্রসন্ন হয়ে নিজ স্বরূপ ভৈরব বীরভদ্রকে বলেন "সেখানে গিয়ে প্রথমে নৃসিংহ দেবের ক্রোধ শান্ত করার প্রচেষ্টা করো তারপরেও যদি শান্ত না হয় তাহলে আমার(শিবের) পরম ভৈরব রূপ দেখাবে" এই আদেশ দেন। শিবের আজ্ঞায় বীরভদ্র পরম শান্তি রূপ ধারণ করে নৃসিংহের কাছে পৌঁছায় এবং নৃসিংহ দেবকে শান্ত হবার জন্য বোঝাতে লাগলেন (যেমন পিতা পুত্রকে বোঝায়) কিন্তু এতেও নৃসিংহ দেব শান্ত না হয়ে আগের তুলনায় আর‌ও বেশি ক্রোধিত হয়ে নিজ দাঁত দিয়ে বীরভদ্রকে ভয় দেখাতে লাগলেন এবং

গোরক্ষ পূর্ণিমা

  (নাথ সম্প্রদায় ভিত্তিক কিছু প্রাথমিক আলোচনা) শৈবযোগী নাথপরম্পরা হিসেবে বৈশাখী পূর্ণিমাতে শিবাবতার গুরুগোরক্ষনাথজী মর্তে অবতরণ করেছিলেন লোকশিক্ষার জন্য। শৈব নাথযোগী পরম্পরার সূচনা পরমেশ্বর শিব থেকে.. নাথ শব্দের অর্থ স্বামী/প্রভু। নাথ সম্প্রদায়ের সম্প্রদায়গত কথন অনুসারে পরমেশ্বর শিব হলেন জগতের আদি অর্থাৎ পুরাতন। তিনিই সমগ্র ভুবনের স্বামী, তিনিই সর্বোচ্চ প্রভু। তাই নাথযোগী পরম্পরাতে পরমেশ্বর প্রভু শিবকে জগতের আদিনাথ হিসেবে সম্বোধন করা হয়। এই আদিনাথ শিব পরবর্তীতে দাদাগুরু শ্রীমৎসেন্দ্রনাথজীকে জ্ঞান প্রদান ও বিভিন্ন বরদান সহ আশীর্বাদ ধন্য করেন। শ্রীমৎসেন্দ্রনাথজীই হলেন নাথ পরম্পরার প্রথম প্রচারক তথা প্রতিষ্ঠাতা। স্বয়ং পরমেশ্বর আদিনাথ শিবের জ্যোতি স্বরূপ সূক্ষ্মশরীরের থেকে বালকরূপী শ্রীগোরক্ষনাথজী প্রকটিত হন। আদিনাথ শিবের বালক স্বরূপী এই শিবজ্যোতি শ্রীগোরক্ষনাথজীই দাদাগুরু শ্রীমৎসেন্দ্রনাথজীর মহান শিষ্য হন। মহাযোগীবর শ্রীগােরক্ষনাথ জীর আবির্ভাব ও কর্মক্রম উভয় দৈবিকতায় পরিপূর্ণ। তার আবির্ভাব আর পাঁচটা সাধারণ মানবের ন্যায় হয়নি। তিনি স্থূলশরীর ধারণ করে শৈবযােগীনাথ পরম্পার প্রচার করেছিলেন। শি

শিব ও কৃষ্ণের যুদ্ধে শিবের পরাজয়ের উক্তির খণ্ডন

ছবি
   পরমেশ্বর শিবের ক্ষমতাকে নিম্নস্তরের বলে প্রমাণ করার জন্য বর্তমানে কিছু বৈষ্ণব বেশধারী কল্পিত পণ্ডিতেরা মহাভারতের মধ্যে উল্লেখিত শিব ও কৃষ্ণের যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে দাবী করছে যে, শিব ও কৃষ্ণের যুদ্ধে পরমেশ্বর শিব শ্রীকৃষ্ণের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন। সেই কারণে শ্রীকৃষ্ণ ই হচ্ছেন সর্বোচ্চ শক্তির অধিকারী। তথাপি এই নিয়ে তারা শিবভক্তদের খোঁটা দিতে কুণ্ঠাবোধ করে না।  তাই  ISSGT  (International Shiva Shakti Gyan Tirtha) এর পক্ষ থেকে  শ্রী কৌশিক রায় শৈবজী  - এ বিষয়ের বিশ্লেষণ করে সত্য তুলে ধরেছেন নীচের আলোচনায়।  মহাভারত সহ অনান্য শাস্ত্রে পরিষ্কার করে বারংবার বলা যে, বিষ্ণু সহ তার প্রত্যেক অবতার পরমেশ্বর শিবের ভক্ত ছিলেন। শ্রীকৃষ্ণ সেই অবতারের মধ্যে অন্যতম। সেই কৃষ্ণের সহিত পরমেশ্বর শিব যুদ্ধ করেন এবং তিনি পরাজিত হবার গ্লানি কে স্বীকার করেছেন  কিন্তু স্বয়ং পরমেশ্বর হয়ে কিভাবে তিনি পরাজিত হতে পারেন ? এটা কিভাবে সম্ভব ? চলুন আসল কারণ টা এবার দেখা যাক। মহাভারতের দ্রোণপর্বে বর্ণিত অশ্বথামা নিজের পিতা দ্রোণাচার্যের মৃত্যুর খবর শুনেই ক্রোধিত হয়ে পান্ডবদের সৈন্যদের উপর তথা কৃষ্ণ ও অর্জুনের উপরে লক

বিষ্ণু ও অনান্য দেবতাদের মধ্যে একমাত্র শিবকেই পরম কারণ বলে না জানলে মোক্ষ অসম্ভব

ছবি
 এই আলোচনাটি শ্রীনন্দীনাথ শৈব জী দ্বারা অনুবাদিত  ও লিখিত হয়েছে । ISSGT (International Shiva Shakti Gyan Tirtha) -এর পক্ষ থেকে শৈব অদ্বৈত দর্শনের ভিত্তিতে শিব ও মোক্ষ সম্পর্কিত এই তথ্যবহুল সংগ্রহটি টীকাসহ লিখিত ও প্রকাশিত করা হল। (প্রকাশকের নিবেদন : অনুগ্রহ করে এই লেখাটির তাৎপর্য কে ভেদাভেদ বলে ভাববেন না, এখানে শৈব অদ্বৈত দর্শনের ভিত্তিতে শিব‌ই মূল , তিনি বিষ্ণু তথা অনান্য দেবতারূপী দেহগুলি ধারণ করেন, তাই শিবকেই নিত্য ও অদ্বিতীয় পরমেশ্বর বলা হয়েছে । এখানে বিষ্ণুকেও শিব বলা হয়েছে, ব্রহ্মাকেও শিব বলা হয়েছে, কোনো দেবতার সহিত শিবকে ভেদাভেদ করা হয়নি। এখানে বলা হয়েছে শিব‌ই বিভিন্ন রূপ ধারণ করেন তাই শিব‌ই মূল, কেউ কারোর থেকে ছোট বড় নয়, বরং সকল দেবতা এক ও অদ্বিতীয় পরমেশ্বর শিবের বিভিন্ন রূপ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।  অত‌এব, এখানে ভেদাভেদ করা হচ্ছে এমন টা দাবী করবেন না, নমঃ শিবায় ॥ ) মূল আলোচনার পূর্বে সর্বপ্রথম দেখে নিই বেদশাস্ত্র বলছে - যোবৈ রুদ্রঃ স ভগবান যশ্চ বিষ্ণুস্তস্মৈ বৈ নমোনমঃ॥ [অথর্ব-শির উপনিষদ - ২|২] সরলার্থ - যিনি বিষ্ণুরূপ ধারন করে অনন্ত জগৎ পালন করছেন সেই পরাৎপর পরমব্র

বেদ অনুসারে - শিব সত্য বাকি সবকিছুই মিথ্যা

ছবি
  এক এব শিবো নিত্যস্ততোঽন্যৎসকলং মৃষা । তস্মাৎসর্বান্পরিত্যজ্য ধ্যেযান্বিষ্ণবাদিকান্সুরান্ ॥ ৩০ ॥ [রেফারেন্স - শ্রুতিশাস্ত্র(বেদ)/শরভ উপনিষদ] ☘️ সরলার্থ – শিব‌ই একমাত্র নিত্য, অন্য সকল কিছুই মিথ্যা । এই কারণে বিষ্ণু আদি সকল দেবতাকে পরিত্যাগ করে শিবকেই ধ্যেয় বলে জানা উচিত ॥ ৩০ ॥ ব্যাখ্যা - যেহেতু বিষ্ণু সহ সমস্ত দেবতার স্বরূপ পরমেশ্বর শিব  নিজেই ধারণ করেন তাই একমাত্র শিবকেই ধ্যেয় এবং সত্য  বলা হয়েছে , বাকি সবকিছুকেই মিথ্যা বলেছেন স্বয়ং বেদ শাস্ত্র।

বিল্ব অষ্টকম্ স্তোত্রম্ (বঙ্গানুবাদসহ)

ছবি
  🌷🌿 ॥ বিল্বাষ্টকম্ ॥ 🌿🌷 ISSGT  (International Shiva Shakti Gyan Tirtha) -এর পক্ষ থেকে এই প্রথমবার মহাপবিত্র   বিল্বাষ্টকম্  স্তোত্রটি  সংগ্রহ  করেছেন  শ্রীমতি নমিতা রায় দেবীজী  ও  অনুবাদ  করেছেন  শ্রী সোমনাথ দত্ত শৈবজী ।  ত্রিদলং ত্রিগুণাকারং ত্রিনেত্রং চ ত্রিয়ায়ুধম্ । ত্রিজন্মপাপসংহারং একবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ১॥ ত্রিশাখৈঃ বিল্বপত্রৈশ্চ হ্যচ্ছিদ্রৈঃ কোমলৈঃ শুভৈঃ । শিবপূজাং করিষ্যামি হ্যেকবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ২॥ অখণ্ড বিল্ব পত্রেণ পূজিতে নন্দিকেশ্বরে । শুদ্ধ্যন্তি সর্বপাপেভ্যো হ্যেকবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ৩॥ শালিগ্রাম শিলামেকাং বিপ্রাণাং জাতু চার্পয়েৎ । সোময়জ্ঞ মহাপুণ্যং একবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ৪॥ দন্তিকোটি সহস্রাণি বাজপেয় শতানি চ । কোটিকন্যা মহাদানং একবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ৫॥ লক্ষ্ম্যাস্তনুত উৎপন্নং মহাদেবস্য চ প্রিয়ম্ । বিল্ববৃক্ষং প্রয়চ্ছামি হ্যেকবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ৬॥ দর্শনং বিল্ববৃক্ষস্য স্পর্শনং পাপনাশনম্ । অঘোরপাপসংহারং একবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ৭॥ মূলতো ব্রহ্মরূপায় মধ্যতো বিষ্ণুরূপিণে । অগ্রতঃ শিবরূপায় হ্যেকবিল্বং শিবার্পণম্ ॥ ৮॥ বিল্বাষ্টকমিদং পুণ্যং যঃ পঠেৎ শিবসন্নিধৌ । সর্বপাপ বিনির্ম

বিষ্ণু তথা অনান্য দেবতার চেয়ে শিবের ধ্যান সর্বোত্তম

ছবি
দ্বিবিধস্তত্র দেবস্য শিবস্য ধ্যানমুত্তমম্ । বিষ্ণবাদীনাং‌ তু দেবানাং‌ ধ্যানাং‌ চাধমমিষ্যতে ॥৫৬ [রেফারেন্স- স্কন্দমহাপুরাণ/সুতসংহিতা/যজ্ঞবৈভবখণ্ড/অধ্যায় ২] ☘️সরলার্থ - শিবের ধ্যান‌ উত্তম এবং বিষ্ণু তথা অনান্য দেবতার ধ্যান অধম‌ ॥৫৬ 🌷ব্যাখ্যা - সমস্ত দেবতাই শিবের বিভিন্ন স্বরূপ, তাই শিব‌ই বিভিন্ন কার্যের জন্য গুণকে আশ্রয় করে বিষ্ণু সহ অনান্য দেবতাদের রূপ ধারণ করেন, এই গুণযুক্ত রূপগুলি মায়ার দ্বারা তৈরি, যার কারণে প্রকৃত এক ও অদ্বিতীয় পরমেশ্বর শিবের থেকে ঐ দেবতা দের আলাদা মনে হয়, যা আসলেই ভ্রম, তাই এখানে একমাত্র পরমেশ্বর শিবের ধ্যানকেই সর্বোত্তম বলা হয়েছে, কারণ বাকি রূপ গুলির মায়ার দ্বারা তৈরি, কিন্তু শিব‌ই একমাত্র নিত্য। (শ্রুতিশাস্ত্র শরভ উপনিষদের ৩০নং শ্লোকে এক‌ই কথা বলা হয়েছে)  ✍️ সংগ্রহে ও লেখনীতে - নন্দীনাথ শৈব 

অর্জুন পরমেশ্বর শিবের বিশ্বরূপ দর্শন করেছিলেন

ছবি
  ত্রৈলোক্যে শঙ্করে নূনং ভক্তঃ পরপুরঞ্জয় ॥ ৫৮ দৃষ্টবানসি তং দেবং বিশ্বাক্ষং বিশ্বতোমুখম্ । প্রত্যক্ষমেব সর্বেষাং রুদ্রং সর্বজগন্ময়ম্ ॥ ৫৯ জ্ঞানং তদৈশ্বরং দিব্যং যথাবদ্বিদিতং ত্বয়া । স্বয়মেব হৃষীকেশঃ প্রীত্যোবাচ সনাতনঃ ॥ ৬০ [রেফারেন্স – কূর্মমহাপুরাণ/পূর্বভাগ/অধ্যায় নং ২৯] ✅ সরলার্থ – ব্যাসদেব অর্জুন কে বললেন, ত্রিভুবনের মধ্যে অপর কেউ তোমার মতো শিবভক্ত নেই । তুমি সেই বিশ্বাক্ষ বিশ্বতোমুখ সর্বজগন্ময় পরমেশ্বর রুদ্র মহাদেবকে সকলের সামনে দর্শন করেছিলে, তুমি সেই শিবের দিব্য ঐশ-জ্ঞান যথাযথ রূপে জেনেছ, যেটি সনাতন হৃষীকেশ শ্রীকৃষ্ণ তোমাকে প্রীতি সহকারে বলেছিলেন ॥ ৫৮-৬০ 🚩সিদ্ধান্ত – ভগবদ্গীতা আসলেই মহেশ্বরের বানী, যেটি কৃষ্ণ অর্জুন কে শুনিয়েছিলেন। 📍সত্য প্রকাশে – শ্রী কৌশিক রায় শৈবজী 🚩কপিরাইট ও প্রচারে – International Shiva Shakti Gyan Tirtha – ISSGT © Koushik Roy. All Rights Reserved https://issgt100.blogspot.wordpress.com

[১] শিবভজন - গঙ্গাধর শিবের আরতি

ছবি
  এই সঙ্গীতটি গঙ্গাপূজা, অক্ষয় তৃতীয়ার দিন ও অন্যান্য বিশেষ শৈব অনুষ্ঠানের সময়(বিশেষত সন্ধ্যাবেলায়) এই মনমোহক আরতি সঙ্গীতটি সমবেত হয়ে গাওয়া হয়ে থাকে।  (এই শিব আরতি সঙ্গীতটি পুরাকাল থেকে প্রচলিত) [বিঃদ্রঃ - 'য' শব্দটি 'ইঅ' ধরনের উচ্চারণ করবেন] ॐ জয গঙ্গাধর হর জয গিরিজাধীশা। ত্বং মাং পালয নিত্যং কৃপযা জগদীশা ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥ ১  কৈলাসে গিরিশিখরে কল্পদ্রুমবিপিনে । গুঞ্জতি মধুকরপুঞ্জে কুঞ্জবনে গহনে ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥২ কোকিলকুজিত খেলত হংসাবন ললিতা । রচয়তি কলাকলাপং নৃত্যতি মুদসহিতা ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥৩ তস্মিংল্ললিতসুদেশ শালা মণিরচিতা । তন্মধ্যে হরনিকটে গৌরী মুদসহিতা ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥৪ ক্রীড়া রচযতি ভুষারঞ্জিত নিজমীশাম্ । ইন্দ্রাদিক সুর সেবত নামযতে শীশাম্ ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥৫ বিবুধবধু বহু নৃত্যত হৃদযে মুদসহিতা । কিন্নর গায়ন কুরুতে সপ্ত স্বর সহিতা ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥৬ ধিনকত থৈ থৈ ধিনকত মৃদঙ্গ বাদযতে । ক্রণ ক্রণ ললিতা বেনুং মধুর নাদযতে ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥৭ রুণ রুণ চরণে রচযতি নূপুরমুজ্জ্বলিতা । চক্রাবর্তে ভ্রমযতি কুরুতে তাং ধিক তাং ॥ ॐ হর হর হর মহাদেব ॥৮

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমবার ব্রত বিধি ও মাহাত্ম্য (শৈবপুরাণোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ১ (মূলপূজা)

বৃহৎ শিবার্চন বিধি পুস্তক (শৈব আগমোক্ত)

শিবরাত্রির ব্রত বিধি ২ (প্রহরপূজা)

ত্রিপু্রোৎসব দীপপ্রজ্জ্বলন রীতি – স্কন্দমহাপুরাণোক্ত